paidvers

PaidVerts

Friday, January 15, 2016

যে ৫ টি কারণে আপনার উইন্ডোজ ফোন ব্যবহার করা উচিৎ

১. নোকিয়া এর হার্ডওয়্যারঃ


নকিয়ার হার্ডওয়্যার নিয়ে বদনাম করবে এমন সাহসী মানুষ কম। আর সেই নোকিয়া থেকেই আসছে সব উইন্ডোজ ফোন। যদিও নতুন ৫৩৫ মাইক্রোসফট ব্র্যান্ডিং এর প্রথম ফোন, সাথে আপকামিং ৬৪০ ও মাইক্রোসফট এর নিজস্ব। তবে বেশির ভাগ উইন্ডোজ ফোনই নোকিয়ার যার বিল্ড কুয়ালিটি নোকিয়া ১১০০ এর মত না হলেও তার থেকে কম না। তাই এ নিয়ে আলোচনা করার আর কোন মানে হয় না। সাথে নোকিয়ার ক্যামেরা নিয়েও কিছু বলার মানে হয় না। ১০২০, ১৫২০, ৯৩০ এর মত হাইএন্ড মোবাইল গুলোর ক্যামেরা থেকে আপনারা অনেক কিছু আশা করতে পারেন। এমন কি একটু কম দামি ৫২০ থেকেও আপনারা খারাপ আশা করতে পারেন না।

২. Cortana:


মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এর সাথে বিল্ট ইন এই পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্টটি আইএস অথবা গুগল নাও কে পিছনে ফেলে দিয়েছে অনায়েশে। আপনার যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম এই অ্যাপটি হতে পারে আপনার কিছু সময়ের অংশীদার। আর কেও যদি এক্স-বক্স এর হ্যালো গেমটি খেলে থাকেন তবে করটানা ক্যামন হতে পারে তা নিয়ে আর কোন সন্দেহ থাকবে না। আপনাদের সুবিধারতে নীচে ইউটিউবএ করটানা নিয়ে একটি ভিডিও লিঙ্ক দেয়া হল।

৩. লাইভ টাইলসঃ

সবাই এ সম্পর্কে জানে। উইন্ডোজ ফোন এর হোম স্ক্রীনটি একটু অন্য রকম, বিভিন্ন অ্যাপ থেকে আগত তথ্য দিয়ে পরিপূর্ণ এটি।

৪. কম্পিউটারের সাথে সামঞ্জস্যঃ

আশা করি আপনাদের ভেতরে ৯৮% উইন্ডোজ ব্যবহার করেন। এদিক থেকে উইন্ডোজ ফোন আপনাকে দেবে কিছু সুবিধা। আপনার কম্পিউটার অথবা মোবাইল এর থাকা ফটো গুলো অটো সিঙ্ক এর মাধ্যমে আপনি অন্য ডিভাইস এও তা দেখতে পারবেন। কোন ওয়ার্ড ডকুমেন্ট ফাইল কম্পিউটারএ অর্ধেক লিখে বাকিটা মোবাইল দিয়ে শেষ করতে পারবেন।

৫. উইন্ডোজ ১০

উইন্ডোজ ১০ এর ফোন গুলো হবে আরও ফ্রেন্ডলি। হোম স্ক্রীন থেকেই কোন অ্যাপ এ না ঢুকে সামান্য কাজ সম্পন্ন করা। নোটিফিকেশন প্যানেল থেকে যেকোনো মেসেজ এর রিপ্লাই দেয়া। এছারাও সেটিংস এর ইন্টারফেস এ পাবেন নতুন ভিউ। সব উইন্ডোজ ফোনই ফ্রী উইন্ডোজ ১০ এ আপগ্রেড করা যাবে।



যুক্ত হন আমাদের জানালা ফোন গ্রুপে

Windows Phone এর বেস্ট ভিডিও প্লেয়ার MoliPlayer Free Version-ডাউনলোড করে নিন

আপনারা যারা Windows ফোন ব্যবহার করেন, তারা জানেন যে কিছুদিন আগেই VLC এর স্ট্যাবল ভার্সন স্টোরে রিলিস করা হয়। কিন্তু, এখনো এটি পুরোপুরি ভাবে সব ভিডিও ফাইল সাপোর্ট করে না। সেই দিক থেকে Moli Player এখন পর্যন্ত Windows ফোন এর বেস্ট ভিডিও প্লেয়ার। তবে, এটি একটি প্রিমিয়াম অ্যাপ্লিকেশন। এটি trial হিসেবে কিছুদিন ব্যবহার করার পর আপনাকে কিনতে বলবে।











তবে এটির একটি ফ্রি ভার্সন আছে যা শুধু China-এর ইউসারদের জন্য। ফ্রি ভার্সন আপনি আজীবন ব্যবহার করতে পারবেন। আজকে আমরা দেখবো কিভাবে যেকোনো Country থেকে Moli Player এর ফ্রি ভার্সন টি পাওয়া যায়।

১. মোবাইল এর নেট কানেকশন অন রাখুন।

২. সেটিংস এ ক্লিক করুন।















৩. সেটিংস থেকে region সিলেক্ট করুন।















৪. এবার Country/Region - 'China' সিলেক্ট করুন। এবং Regional Format 'English' সিলেক্ট করুন। সিলেক্ট করার পর ফোন রিস্টার্ট দিন।















৫. ফোন চালু হবার পরে স্টোরে যান।















৬. Moli লিখে সার্চ করুন। তাহলে MoliPlayer এর ফ্রি ভার্সন দেখতে পারবেন। এইটি ইনস্টল করুন।











































৭. ডাউনলোড কমপ্লিট হলে, মোবাইল এর সেটিংস এ গিয়ে region আপনার মত পরিবর্তন করে নিন। যেমন- US/Bangladesh. Language ও নিজের ইচ্ছে মত পরিবর্তন করে নিন। এর পর রিস্টার্ট দিন। এবং অ্যাপ্লিকেশন টি ওপেন করুন।
ওপেন করার পর প্রতিবার লাল চিন্হিত অপসন টি সিলেক্ট করবেন।  সো, ফ্রি ভার্সন ইনস্টল করা সম্পন্ন হলো।





























আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন।

কেন আপনি উইন্ডোজ ফোন কিনবেন... কি আছে এটাতে ?

উইন্ডোজ ফোন ইউজার ইন্টারফেসঃ
উইন্ডোজ ফোনের ইউজার ইন্টারফেস খুবই চমৎকার।এটিকে ঠিক আপনার যেমন প্রয়োজন তেমনভাবে সাজানো হয়েছে।এটার ইউজার ইন্টারফেস অন্যান্য ওএস থেকে একেবারেই আলাদা।উইন্ডোজ ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে অনবদ্য লাইভ টাইলস সুবিধা, যার কারনে ফোন কখনও স্লো হয় না।এটার ইউজার ইন্টারফেস এমন যে আপনার একবার দেখলেই ভাল লেগে যাবে।এবং এটা অনেকের কাছেই খুব পছন্দের।

ইউজার ইন্টারফেস

ক্যামেরা এবং ক্যামেরা ফিচারসঃ
উইন্ডোজ ফোনের ক্যামেরা বিশেষভাবে নোকিয়ার ক্যামেরা পৃথিবীর প্রথম সারির ভালো ক্যামেরার মধ্যে পড়ে।উইন্ডোজ ফোনের ক্যামেরা সহজেই স্যামসাং,এইচটিসি এগুলোর সাথে তুলনা করা যায়।এছাড়াও উইন্ডোজ ফোনের ক্যামেরায় দেওয়া হয়েছে বিশেষ কিছু ফিচারস যা আপনি সাধারনত অন্য ডিভাইসে পাবেন না।এছাড়াও উইন্ডোজ ফোনে লুমিয়া ক্যামেরা অ্যাপ ব্যবহার করে লুমিয়া প্রো ক্যামেরা ফিচারস ইউজ করে আপনি বেশ ভালো মানের ছবি তুলতে পারবেন।
ক্যামেরা ফিচারস

করটানাঃ
উইন্ডোজ ফোনে দেওয়া হয়েছে পৃথিবীর সবথেকে বুদ্ধিমান এবং শিক্ষিত পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট করটানা।এটা যারা ব্যবহার করেছেন তারাই বুঝতে পেরেছেন এটা কি জিনিস।এর উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না।এই করটানা হল আপনার সর্বসময়ের সঙ্গী।এটা আপনার সব কাজ মনে করিয়ে দেবে এবং আপনার সব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।এটা কি করতে পারে না বলে বলুন এটা কি করতে পারে না?এটা এখন বেটা ভার্সনেই গুগল নাও এবং সিরিকে হার মানাতে সক্ষম।


উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেডঃ
চলতি বছরের সেপ্টেম্বর/অক্টোবর মাসে আসছে উইন্ডোজ ফোন ১০ ওএস।যেকোনো উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ ১০ তে আপগ্রেড করা যাবে।সাধারনত অন্যান্য ডিভাইসে আপনি এত বড় আপগ্রেড ফ্রি তে এবং সকল ডিভাইসে পাবেন না।সবথেকে বড় আপগ্রেড সুবিধা সুধুমাত্র উইন্ডোজ ফোনই দেয়।উইন্ডোজ ফোন ১০ হবে ইউজারদের জন্য একটি বড় চমক।অনেক নতুন নতুন ফিচারস নিয়ে আসছে উইন্ডোজ ১০।উইন্ডোজ ১০ তে আছে এমন কিছু অনবদ্য ফিচার যা আপনি অন্য ডিভাইসে পাবেন না।
 
উইন্ডোজ ষ্টোরঃ
এটি হল উইন্ডোজ ফোনের অফিসিয়াল আপ্পস ষ্টোর।এখানে আপনি আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় সকল ধরনের আপ্পস পাবেন।অনেকের ধারনা উইন্ডোজ ষ্টোরে বেশি আপ্পস নেই।কিন্তু এই ধারনা সম্পূর্ণ ভুল।উইন্ডোজ ষ্টোরে রয়েছে প্রচুর আপ্পস।যদিও এটাতে এন্ড্রয়েড এবং আইফোনের মত এত আপ্পস নেই,কিন্তু যেসব আপ্পস আছে তা খুবই মানসম্মত।আপনার প্রয়োজনীয় আপ্পস দ্বারা প্রতিনিয়ত উইন্ডোজ ষ্টোর ডেভেলপ হচ্ছে।

উইন্ডোজ ফোনের সেরা দশটি অ্যাপ

১)Blink:উইন্ডোজ ফোনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ এটি।যারা মোবাইল দিয়ে স্পোর্টস ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসেন তাদের জন্য এটি বেস্ট।এটি দিয়ে আপনি এক সেকেন্ডে ১৬ টি ফ্রেম ক্যাপচার করতে পারবেন।

২)Adobe Reader:কোনো পিডিএফ ফাইল পড়ার জন্য সব প্ল্যাটফর্মেই অ্যাডোব রিডার এর যথেষ্ঠ সুনাম আছে।

৩)Files:মেমোরি কার্ড ও ফোনের কনটেন্ট গুলো গুছিয়ে রাখার জন্য বিল্টইন ভাবে Storage Sense নামে একটি অ্যাপ পাবেন।কিন্তু প্রয়োজনীয়তার দিক দিয়ে বিল্ট ইন এই অ্যাপ এর চেয়ে অনেক উপরে আছে 'Files' অ্যাপটি।

৪)Modern Translate:বাঙ্গালীদের জন্য উইন্ডোজ প্ল্যাটফর্মের অন্যতম বড় সমস্যা হচ্ছে এখানে আপনি খুব একটা ডিকশনারি পাবেন না।যে কয়টা পাবেন সেগুলোও আপনার প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম নয়।এ অবস্থায় আপনি হয়তো গুগল ট্রান্সলেট অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিতে চাইবেন,কিন্তু আপনার জন্য আরেকটি দুঃসংবাদ।তা হলো উইন্ডোজ স্টোরে আপনি গুগল ট্রান্সলেট এর অফিসিয়াল অ্যাপস পাবেন না।এজন্য আপনি 'Modern Translate' অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেন যা পুরোপুরি ' Google Translate' এর মতোই ব্যবহার করতে পারবেন।

৫)Playtube 2015:ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য এ্যন্ড্রয়েড এর জনপ্রিয় অ্যাপ হলো টিউবমেট।উইন্ডোজেও আপনি টিউবমেট এর অনেকগুলো অ্যাপ পাবেন কিন্তু সবগুলোই ফেইক।এগুলো দিয়ে ভিডিওগুলো মেমরিতে ডাউনলোড করতে পারবেন না।কোনো ভিডিও মেমরিতে ডাউনলোডের জন্য আপনি 'PlayTube 2015' ব্যবহার করতে পারেন।

৬)Shazam:সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য দুর্দান্ত একটি অ্যাপ।অন্য কেউ কোনো গান বাজাচ্ছে,গানটি খুব ভালো লেগে গেলো।এখন আপনিও আপনার ফোনে গানটি বাজাতে চান অথবা গানটির লিরিক্স চান কিন্তু গানের নাম জানেন না।এক্ষেত্রে অ্যাপটি ওপেন করুন।আর পেয়ে যান গানসহ গানটির সব ডিটেইলস।

৭)UC Browser:শান্তিতে নেট ব্রাউজিং করার জন্য ভালো একটা ব্রাউজার লাগে।উইন্ডোজে আপনি UC Browser ছাড়া মনতুষ্ট করার জন্য আর কিছুই পাবেন না।

৮)Movie Maker 8.1:যারা মোবাইল দিয়ে শর্টফিল্ম বানাতে ভালোবাসেন এটি তাদের জন্য।এটি ডাউনলোড করতে গেলে আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে।ফ্রি অ্যাপগুলোর মধ্যে আপনি 'Movie Creator Beta' ব্যবহার করতে পারেন।

৯)Pics Art:ভালো একটা ছবি তুলে সবার প্রথমে যেটা চাই তা হলো ছবিটা ইডিট করতে হবে।অ্যান্ড্রয়েডে হলে আপনি ৪-৫ টা ইডিটর ডাউনলোড করতেন এবং সম্মিলিতভাবে একটা ছবি ইডিট করতেন।উইন্ডোজে কিন্তু আপনি এ সুবিধাটা পাবেন না।কেননা উইন্ডোজের অধিকাংশ ফটো ইডিটর অ্যাপই ভুয়া।এক্ষেত্রে পিকস আর্ট আপনাকে সর্বোত্তম সুবিধাটা দিবে।

১০)OneDrive:বর্তমান যুগে ক্লাউড স্টোরেজ অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি বন্ধু।ব্যক্তিগত তথ্য হালনাগাদের জন্য এটির প্রয়োজন বলে শেষ করা যাবে না।এটিতে একাউন্ট খুললেই আপনি ফ্রি ১৫ জিবি স্টোরেজ পাবেন।

আজকের মতো এখানেই শেষ করছি।ধন্যবাদ সবাইকে।

উইন্ডোজ ফোনের বেস্ট শুটার গেম ৪৪.৩৫ এম বি

গেম ক্যাটাগরিঃ শুটার
গেম সাইজঃ ৪৪.৩৫ এম বি
এই গেম এ আপনি অনেক অবজেক্টিভ পাবেন। এতে এই গেমটি খেলতে কখনই বিরক্ত হবেন না। গেম টি চালু করার সাথে সাথে আপনি দারুন একটি স্টার্ট পেজ পাবেন। এতে 'PLAY' অপশন  ও 'ENGLISH' অপশন থাকবে।

আপনি 'ENGLISH'  এ ক্লিক করে ল্যাঙ্গুয়েজ পরিবর্তন করে খেলতে পারেন। তবে দুঃখের বিষয় হল বাংলা নেই। তাই আমাদের জন্য 'ENGLISH' ই ভাল।
'PLAY' তে ক্লিক করে গেম স্টার্ট করুন। কিছু ক্ষণ লোডিং হবে তারপরে নিচের মত পেজ ওপেন হবে।

এখানে বিভিন্ন মিশন আছে, এগুলো খেললে টাকা ও গোল্ড বার পাবেন। এসব টাকা দিয়ে বিভিন্ন বন্দুক, বোমা, লাইফ, গুলি ইত্যাদি কিনতে পারবেন।

WEAPON:

কোনও বন্দুক কিনতে হলে 'WEAPON' এ ক্লিক করে পছন্দের বন্দুক ও গুলি কিনতে পারবেন। তবে সব বন্দুক কিনতে পারবেন না। বেশির ভাগ বন্দুক লক করা থাকে। এসব বন্দুক আনলক করতে হলে র‍্যাঙ্ক বাড়াতে হবে। আপনি বন্দুক আপগ্রেট করতে পারবেন।

QUEST:

আপনার রাঙ্কিং দেখতে হলে 'QUEST' এ ক্লিক করতে হবে। এখানে কিছু অবজেক্টিভ দেয়া থাকে এগুলো পুরন করলেই আপনি আপনার র‍্যাঙ্ক বাড়াতে পারবেন। র‍্যাঙ্ক বাড়লে কিছু রিওয়ার্ড ও পাওয়া যায় (গোল্ড বার, টাকা, গ্রেনেট ইত্যাদি)। র‍্যাঙ্ক বাড়লে ওই র‍্যাঙ্ক রিলেটেড বন্দুক ও আনলক হয়।

CASINO 777:

ক্যাসিনো তে ক্লিক করে আপনার ভাগ্য পরিক্ষা করতে পারেন। এখানে কিছু সময় পর পর "FREE SPIN" করার সুযোগ দেয়। এখানে ফ্রি স্পিন ফ্রিতে করলে টাকা, গোল্ড বার ও অন্যোন্য প্রয়োজনীয় জিনিষ পাবেন। তবে ওই টাইম ছাড়া অন্যোন্য টাইমে স্পিন করতে হলে ৩ টি গোল্ড বার দিয়ে স্পিন করতে হবে।

STORE:

এখানে আপনি গেম প্রস্তুত কারী কোম্পানির  দেয়া বিভিন্ন প্যাকেজ থেকে ডলার পে করে গেম টাকা, গোল্ড বার, লাইফ ইত্যাদি পেতে পারেন।

আইটেম এ গেলে লাইফ ও বোমা খরিদ করতে পারবেন(আপনার গেম টাকা ও গোল্ড বার দিয়ে)।  বুস্ট এ গেলে বিভিন্ন বুস্ট প্যাকেজ কিনতে পারবেন।

ACHEVE:

এখানে কিছু শর্ত দেয়া থাকে। এগুলো পূরণ করলে আপনি অ্যাওয়ার্ড পাবেন(গেম মানি, গোল্ড বার) যা আপনার জন্য খুবই দরকারি।

ZOMBIE:

  • বিভিন্ন জমবি বিভিন্ন আকৃতি ও শক্তির হয়ে থাকে।
  • এরা কাছে এসে আপনার ক্ষতি করে, অনেকে দূর থেকেই ভাইরাস ক্ষেপণ করে।
  • এদের মাথায় শুট করলে এরা তাড়াতাড়ি ধ্বংস হয়। কিন্তু সবার মাথায় কিন্তু আঘাত করা টা কাজের নাও হতে পারে, যেমন একটি বসের পেটে আঘাত করলে এটি তাড়াতাড়ি ধ্বংস হয়।

GADGETS & WEAPON :

  • বন্দুক থাকে অনেক প্রকারের(রাইফেল, শর্ট গান, মেশিন গান ইত্যাদি)।
  • শক্তিশালী বন্ধুক আনলক করতে র‍্যাঙ্কিং বাড়ান।
  • একেক জমবির ক্ষেত্রে একেক বন্ধুক কার্যকারী।

LEADERBOARD:

  • আপনার খেলার প্রোগ্রেস আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
  • ফেসবুক ও গুগল প্লাস এ কানেক্ট হন।
  • আপনার ফ্রেন্ড লিস্ট এর সবচেয়ে টপ স্কোর করুন।

Minimum hardware requirement:

  • Screen size: 480x800
  • CPU: 2 core 800MHz
  • Memory: 512MB
গেম ডাউনলোড লিঙ্কঃ এখানে ক্লিক করুন

এবার উইন্ডোজ ফোন ব্যবহারকারীরা ভিপিএন দিয়ে ফেইসবুক সহ ব্লক হয়ে যাওয়া ওয়েবসাইট ব্রাউজ করুন।

আজ আপনাদের কাছে উইন্ডোজ ফোনে ভিপিএন ব্যবহার করার প্রক্রিয়া তুলে ধরব।  সরকার ফেইসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ব্লক করে অনেককেই বেশ বিপদে ফেলে দিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই আমরা এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর উপর নির্ভরশীল। এই প্রক্রিয়ায় আপনি হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, ফেইসবুক টুইটার সব ব্লক করে দেয়া অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রথমে স্টোরে যান। সার্চ বক্সে Hotspot Shield Free VPN লিখে সার্চ দিন। আর যদি না খুজে পান তাহলে এই নিন লিংকঃDownload এখানে গিয়ে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার অ্যাপ চালু করে মাইক্রোসফট আইডি দিয়ে লগিন করুন।
Screenshot

উপরের ছবির মত আসবে। লাল জায়গায় ক্লিক করে নির্দেশনা অনুসরন করুন।  পরবর্তি নির্দেশনা অনুসরক করলেই হবে। আর যদি না পারেন তাহলে ভিডিও টিউটোরিয়াল দিয়ে দিলাম। প্রয়োজন হলে এটা দেখে নিন, বুঝতে সুবিধা হবে। ধাপ ধাপে লিখে টিউন করতে গেলে প্রত্যেকটা ধাপের ছবি দেয়ার চেয়ে একটা ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করে ফেলা সহজ। 😀

ভিপিএন সেট হয়ে গেলে নিচের ছবির মত আসবেঃ
Screenshot

আসছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল। নতুন কি থাকছে এটাতে?

আমরা অনেকেই পিসিতে উইন্ডোজ ১০ ইউজ করছি  এবং উইন্ডোজ ১০ ইউজ করে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছি।উইন্ডোজ ১০ মাইক্রোসফট এর সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেম।অফিসিয়াল রিলিজের পর থেকে মাইক্রোসফট পিসির উইন্ডোজ ১০ কে আরও বেশি স্মুথ এবং স্টাবল করার চেষ্টার সাথে সাথে কাজ করে যাচ্ছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল নিয়ে।বছরের প্রথম দিক থেকে উইন্ডোজ ফোন অরথাত লুমিয়ার জন্য মাইক্রোসফট অনেকগুলো প্রিভিউ বিল্ড রিলিজ করে আসছে।প্রায় ১ বছর ধরে টেস্ট করার পরে এবার অফিসিয়াল রিলিজের পালা,যদিও মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর রিলিজ ডেট নিয়ে কনফার্ম কিছুই বলে নি।তবে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর RTM (Reliese To Manufacturer) বিল্ড (প্রিভিউ) কয়েকদিন আগেই ইনসাইডারদের কাছে রিলিজ করা হয়। তাছাড়া মাইক্রোসফট তাদের নতুন দুইটি মোবাইল ডিভাইস, লুমিয়া ৯৫০ এবং লুমিয়া ৯৫০ এক্সএল বাজারে ছাড়ে যেগুলো উইন্ডোজ ১০ মোবাইল প্রিলোডেড। তাই বলা যায়,উইন্ডোজ ১০ মোবাইল অফিসিয়াল রিলিজ বেশি দূরে নয়।২০১৬ এর প্রথমদিকে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল সব লুমিয়া আর এইচটিসি ডিভাইস এর জন্য রিলিজ করতে পারে মাইক্রোসফট।



উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশনে অসংখ্য ইন্টারফেস চেঞ্জ আনা হয়েছে এবং বেশ কয়েকটি নতুন ফিচারস যোগ করা হয়েছে।এবার দেখা যাক, কি কি থাকছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশনে।
১. নতুন লকস্ক্রিন এবং স্টার্ট স্ক্রিন এবং ইউজার ইন্টারফেস
উইন্ডোজ ১০ এর ফিচারস সম্পরকে বলতে গেলে প্রথমে যেটা বলতে হয় তা হল এটার ইউনিক ইন্টারফেস।উইন্ডোজ ফোন এর ইন্টারফেস আগে থেকেই অনেক আকর্ষণীয় ছিল।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এ যোগ করা হয়েছে স্টার্ট স্ক্রিন ব্যাকগ্রাউন্ড এবং টাইলস ট্রান্সপিরেসি যার ফলে আপনি আপনার স্টার্ট স্ক্রিনের পেছনে নিজের ইচ্ছামত ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে আপনার স্টার্ট স্ক্রিনকে করতে পারবেন আরও বেশি পারসোনাল এবং আকর্ষণীয়।এছাড়া লকস্ক্রিনেও নতুন ইন্টারফেস দেয়া হয়েছে যা আপনার ভাল লাগবেই।এবং উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর সেটিংস্‌ মেনু,ডায়ালার স্ক্রিন,কন্টাক্টস অ্যাপ,ফাইল এক্সপ্লোরার,উইন্ডোজ স্টোর ইত্যাদি সব জায়গাতেই ইম্প্রুভড ইন্টারফেস দেয়া হয়েছে যা আপনার ভাল লাগতে বাধ্য।

স্টার্ট স্ক্রিন
লকস্ক্রিন                                     

২. ইউনিভারসাল উইন্ডোজ অ্যাপস
উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশনে চলবে উইন্ডোজ ইউনিভারসাল অ্যাপস।ইউনিভারসাল অ্যাপ এর বিষয়টা অনেকে বোঝেন না বা ক্লিয়ারলি জানেন না।ডেভেলপাররা উইন্ডোজ ১০ এর জন্য যেসব অ্যাপ ডেভেলপ করবেন সেগুলো একইসাথে উইন্ডোজ ১০ চালিত প্রায় সকল ডিভাইসে চলবে,প্রত্যেকটির জন্য আলাদাভাবে অ্যাপ ডেভেলপ করার দরকার হবে না।এই অ্যাপগুলাকে বলা হবে ইউনিভারসাল অ্যাপস।এই অ্যাপগুলা স্মার্টফোন,ল্যাপটপ,পিসি,ট্যাবলেট,ট্যাবলেট পিসি সব ডিভাইসেই চলবে।ইউনিভারসাল অ্যাপ এর ডিজাইন,ইন্টারফেস খুবই চমৎকার।ইউনিভারসাল অ্যাপ এর মান নরমাল এন্ড্রইড বা অন্য কোন ওএস এর অ্যাপ থেকে কতটা ভাল হতে পারে এটা Outlook Mail,Perfect Tube,Windows Calculator,Skype Messeging এই ধরনের কয়েকটি ইউনিভারসাল অ্যাপ ট্রাই করলেই বুঝবেন।

৩. প্রোজেক্ট এস্টোরিয়া এবং আইল্যান্ডউড
আগে উইন্ডোজ ফোন এর জন্য অ্যাপ ডেভেলপ করা ছিল ডেভেলপারদের জন্য অনেক কঠিন একটা কাজ।তাই আগে উইন্ডোজ স্টোরে অ্যাপ এর সংখ্যা ছিল অনেক কম যদিও প্রয়োজনীয় প্রায় সব অ্যাপই ছিল।কিন্তু মাইক্রোসফট এর আশা উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে অ্যাপ এর এই স্বল্পতা আর থাকবেনা।কারন মাইক্রোসফট ২ টি প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করছে যা দ্বারা ডেভেলপারদের উইন্ডোজ ১০ এর অ্যাপ তৈরি করতে নতুন কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে না।তারা তাদের এন্ড্রইড এবং আইওএস অ্যাপ এর প্রোগ্রামিং এর খুব কম পরিবর্তন করে তার প্রোগ্রামিং স্কিল ইউজ করে খুব সহজেই তার এন্ড্রয়েড বা আইওএস এর অ্যাপটি উইন্ডোজ ১০ প্লাটফর্মে আনতে পারবে।ফলে,উইন্ডোজ স্টোরে অ্যাপ এর সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক বাড়বে এবং প্রায় সব এন্ড্রইড এবং আইফোন এর অ্যাপই উইন্ডোজ ১০ এ পাওয়া যাবে।ইতমধ্যেই অনেক এন্ড্রইড এবং আইওএস এর অ্যাপ উইন্ডোজ ১০ এ পোর্ট করা হয়েছে।তবে প্রোজেক্ট এস্টোরিয়া অর্থাৎ এন্ড্রইড অ্যাপ পোর্টিং এর বিষয়টি সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে মাইক্রোসফট।



৪. কন্টিনাম 
কন্টিনাম উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর অন্যতম উল্লেখযোগ্য একটি ফিচার।এই ফিচারটি সব ডিভাইসে পাওয়া যাবে না।শুধুমাত্র কম্পিটেবল ডিভাইসগুলাতেই এই ফিচার পাওয়া যাবে।এখন শুধুমাত্র লুমিয়া ৯৫০ এবং লুমিয়া ৯৫০ এক্সএল এই দুইটি ডিভাইসে এই ফিচার আছে।এই ফিচার যেসব ডিভাইসে থাকবে সেগুলো মাইক্রোসফট ডিসপ্লে ডক এর সাহায্যে যেকোনো মনিটর বা ডিসপ্লেতে কানেক্ট করলেই মনিটরটিপরিণত হবে উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিসটেমে।হাতের কাছে পিসি না থাকলে এটার সাহায্যে যেকোনো ডিসপ্লেকে পিসি হিসেবে ইউজ করতে পারবেন যদিও বেসিক কাজগুলো ছাড়া তেমন কোন কাজ এটা দিয়ে করতে পারবেন না অর্থাৎ পিসির সব ধরনের কাজ করতে পারবেন না।কিন্তু মেইল পাঠানো,ওয়ার্ড ডকুমেন্ট এডিট বা ক্রিয়েট করা,প্রেজেন্টেশন ক্রিয়েট করা ইত্যাদি অনেক কাজই কন্টিনাম এর সাহায্যে করতে পারবেন।

৫. মাইক্রোসফট এজ ব্রাউজার
উইন্ডোজ ১০ পিসি ইউজাররা মাইক্রোসফট এজ ব্রাউজার এর সাথে অবশ্যই পরিচিত।এটা মাইক্রোসফট এর তৈরি ওয়েব ব্রাউজার যা তুলনামুলকভাবে অন্যান্য অনেক ওয়েব ব্রাউজার এর থেকে এডভান্সড এবং ফাস্ট।এজ ব্রাউজারে এমন কয়েকটি ফিচার আছে যা অন্যান্য অনেক ওয়েব ব্রাউজারে আপনি পাবেন না।এটা অনায়াসেই গুগল ক্রোম এবং ফায়ারফক্স ব্রাউজার এর সাথে কম্পেয়ারেবল।উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারসনেও আপনি এই ব্রাউজারটি পাবেন যা স্মার্টফোন এর অনেক পপুলার ওয়েব ব্রাউজারকে হার মানাতে সক্ষম।


এছারাও উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আরও অসংখ্য ফিচার আছে যা আপনি ইউজ করলে বুঝতে পারবেন।উইন্ডোজ ১০ মাইক্রোসফট এর সর্বশেষ ওএস হওয়াতে মাইক্রোসফট এটা নিয়ে অনেক আশাবাদী এবং আমার মতে মাইক্রোসফট এই ব্যাপারে অনেকটাই সফল।পিসির ওএস এর বাজারটা মাইক্রোসফট খুব ভালভাবেই ধরে রেখেছে।এখন মাইক্রোসফট এর চিন্তা তাদের মোবাইল এর বাজার নিয়ে।এখন শুধু উইন্ডোজ ১০ মোবাইল অফিশিয়াল রিলিজের অপেক্ষা।