paidvers

PaidVerts

Tuesday, April 5, 2016

Uc Browser Download করে ৬০ টাকা মোবাইল Recharge নিন।।


ইউসি
 ব্রাউজার ডাউনলোড করলে সবাই ৬০ টাকা মোবাইল
 রিচার্জ পাবেন।
 বিস্তারিত খুলে বলি। আজ ফেসবুকে বেশ কিছুক্ষণ
 ছিলাম আমি। হঠাত করে টাইমলাইমে একটি টিউন
 চোখে পড়ে যায়। টিউন দিয়েছে ইউসি
 ব্রাউজারের বাংলাদেশ পেইজ। টিউনটিতে বলা আছে
 ৬০ টাকা মোবাইল রিচার্জ পাওয়ার বিষয়টি। তবে এই
 মোবাইল রিচার্জ শুধুমাত্র গ্রামীণফোন, বাংলালিংক,
 রবি এবং এয়ারটেল সিমে পাওয়া যাবে। তবে ওদের
 একটি শর্ত আছে। সেটি হলো আপনাকে অবশ্যই
 এন্ড্রয়েড ফোনে ইউসি ব্রাউজার ডাউনলোড
 করতে হবে। পিসিতে ডাউনলোড করে
 মোবাইলে ইস্নটল করবেন সে সুযোগ এখানে
 নেই।
 এই ক্ষেত্রে আপনি আপনার এন্ড্রয়েড
 ফোনে ইউসি ব্রাউজার ডাউনলোড করেই
 মোবাইল রিচার্জ জিতে নিতে পারবেন। ইউসি
 ব্রাউজার ডাউনলোড করার পরে সাথে সাথে
 ইন্সটল করতে হবে। ইন্সটল করার পরে ইউসি
 ব্রাউজার ওপেন করবেন। তখন আপনাকে ইউসি
 ব্রাউজার একটি বিশেষ পাতায় নিয়ে যাবে। সেই
 পাতাতে আপনি আপনার মোবাইল নম্বর লিখে সাবমিট
 করবেন। কাজ শেষ। ৬ ঘনটার মধ্যে আপনারফ
 মোবাইলে পেয়ে যাবেন ৬০ টাকার রিচার্জ।
 নিচের দেয়া ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে তাই ইউসি
 ব্রাউজার ডাউনলোড করে নিনঃ
.star. আ্যাপটি ডাইনলোড করুন..
 ডাউনলোড লিঙ্ক এ ক্লিক করার পরে আপনাকে
 ইউসি ব্রাউজারের নিজস্ব সার্ভারে নিয়ে যাওয়া হবে।
 Download
 সেখানে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ইউসি
 ব্রাউজার ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। ইউসি
 ব্রাউজারের সাইজ মাত্র ১.৫ মেগাবাইট!!
 আমার মেগাবাইট নেই বলে এইখানে স্ক্রীণশর্ট
 সহ টিউনটা দিতে পারলাম না।
 এই টিউনটা দিলাম। যদি ৬০ টাকা রিচার্জ পেতে বা
 ডাউনলোড করতে কোনো সমস্যা হয় তাহলে
 অবশ্যই টিউমেন্ট করে জানান। আমি চেষ্টা করবো
 আপনার সমস্যার সমাধান দিতে। আর হ্যা, এই অফারটা
 সবাই পাবেন। মানে যারা দেড় মেগাবাইটের ইউসি
 ব্রাউজার ডাউনলোড করে আপনার মোবাইল নম্বর
 সাবমিট করবেন তারা সবাই এই অফারটা পাবেন। ৬০ টাকা
 মোবাইল রিচার্জ আসতে সর্বোচ্চ ৬ ঘন্টা সময়
 লাগতে পারে। তবে আমি ১ ঘন্টার মধ্যে
 পেয়েছি। আপনার ভাগ্য ভালো থাকলে এপনিও
 পেতে পারেন!!

Gp 15 Tk 100 Mb


এখন গ্রামিনফোন দিচ্ছে ১৫ টাকায় ১০০ mb
 অফারটি নিতে ডায়াল করুন
Code:
 *5000*110#


 বেলেন্স দেখতে ডায়াল করুন
Code:
 *566*11#

বিপদে পড়লে মহানবী (সা:) যে ৩টি দোয়া পাঠ করতে বলেছেন



আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) মহান আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠাকালে বহু বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন। বেশ কয়েকবার কাফেরদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়েছে। অনেক জুলুম, অন্যায়, অত্যাচার পাড়ি দিয়ে তিনি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছেন। বিপদের সময় মহানবী (সা.) যে ৩টি দোয়া পাঠ করতেন সেই দোয়াগুলো উম্মতদেরও পাঠ করাতে বলেছেন।

 দোয়া ৩টি হলো-
১। সাদ ইবনে আবি ওক্কাস রা. বলেন, নবীজি সা. দুঃখ-কষ্টের সময় বলতেন :

লা-ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালিমিন। (দোয়া ইউনূস)

 অর্থ : একমাত্র তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই। তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিশ্চয়ই আমি সীমালঙ্ঘনকারী। (তিরমিজি : ৩৫০০)

২। আসমা বিনতে ওমাইর রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু শিখিয়ে দেব না যা তুমি দুশ্চিন্তা ও পেরেশানির মধ্যে পড়বে। সাহাবী বললেন, অবশ্যই শেখাবেন। নবীজি বললেন,

দোয়াটি হচ্ছে : ‘আল্লাহু আল্লাহ রব্বী লা উশরিকু বিহি শাইয়ান।’

 অর্থ : আল্লাহই আল্লাহ আমার প্রতিপালক। আমি তার সঙ্গে কোনো কিছু শরিক করি না। (আবু দাউদ : ১৫২৫)

৩। আনাস রা. থেকে বর্ণিত, নবীজি সা. বলেন :

আল্লাহুম্মা লা সাহলা ইল্লা মা জায়ালতাহু সাহলান, ওআনতা তাজআলুল হুযনা সাহলান ইযা শিইতা।

অর্থ: ইয়া আল্লাহ, কোনো বিষয় সহজ নয়। হ্যাঁ, যাকে তুমি সহজ করে দাও। যখন তুমি চাও তখন তুমি মুশকিলকে সহজ করে দাও। (ইবনে হিব্বান : ৯৭৪)


যারা বায়োমেট্রিক্স পদ্বতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছেন তাদের জন্য চরম দুঃসংবাদ!



পুরো লেখাটির জন্য আমরা সবাই মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ সাবধান !!! ঘটনা ২৯/০৩/২০১৬ তারিখের; বিকেল ০৪:১৫ মিনিট!!!



০১৭৮৬৫৮৬৭১৫ নাম্বারটি থেকে আমার জিপি নাম্বারে ফোন আসে। কল প্রদানকারী নিজেকে জিপির কাষ্টমার ম্যানেজার হিসেবে পরিচয় দেয় এবং বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে আমার সিমটি নিবন্ধিত হয়েছে কিনা জানতে চায়। আমার হ্যাঁ সূচক উত্তর পাওয়ার পর বললো- আমরা গ্রামীনফোন থেকে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে নিবন্ধিত সিমগুলোকে ভেরিফাই করার জন্য এই ফোন কলটি করেছি।
আমরা আপনাকে এসএমএসের মাধ্যমে একটা গোপন নাম্বার পাঠাবো এবং পরক্ষণেই আপনাকে আবার ফোন দিব এবং ভেরিফিকেশনের জন্য আপনি ঐ গোপন নাম্বারটি আমাদের বলবেন….. বিষয়টি আমার কাছে একটু খটকা লাগলো!!! আমি শুনে বললাম, নিবন্ধনের সময় আমাকে তো কাষ্টমার সেন্টার থেকে বলা হলো যে আপনার সিমটি নিবন্ধনের সমস্ত কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এবং সাথে সাথেই এসএমএসের মাধ্যমে আমাকে কনফার্ম করেছিল।
তাহলে আবার কেন এই ভেরিফিকেশন?? তাছাড়া, আপনি আমাকে জিপির ভেরিফায়েড নাম্বার ১২১ থেকে ফোন না দিয়ে এই নাম্বার থেকে কেন দিয়েছেন?? আর আপনার কথা বলার স্টাইলে মনে হচ্ছে না আপনি জিপির কাষ্টমার ম্যানেজার!!! বেচারা, আমার প্রশ্নগুলোর সদুত্তর দিতে না পারায় আমি বিরক্ত হয়েই কলটি কেটে দেই। মনের সন্দেহ দূর করার জন্য নিজেই ১২১ এ ফোন করে এমন ভেরিফিকেশনের সত্যতা জানতে চাই। জবাবে কাষ্টমার ম্যানেজার জানালেন যে,
[বায়োমেট্রিক্স নিবন্ধনের জন্য জিপির পক্ষ থেকে কোন ভেরিফিকেশন কল করা হচ্ছে না!
# বিষয়টি_সম্পূর্ণ_প্রতারনামূলক ! তাছাড়া, জিপির পক্ষ থেকে ১২১ ভিন্ন অন্য কোন নাম্বার থেকে কথা বলার জন্য ফোন করা হয় না!!! এবং আমারমত আরও একজনের কাছ থেকে নাকি একই অভিযোগ তারা আজই পেয়েছেন এবং বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন বলে জানিয়েছেন। আমিও তাকে জিপির পক্ষ থেকে এসএমএস/ফোন কলের দ্বারা সবাইকে এসব প্রতারনার ফাঁদে না পরার জন্য সতর্কতামুলক ক্যাম্পেইন শুরুর অনুরোধ জানিয়ে লাইনটা কেটে দিলাম!!!]
# এবার_আসল_রহস্যে_আসি ! উপরের ঘটনাটা শুনে সাধারন মনে হলেও এর ইফেক্ট অত্যন্ত ভয়াবহ হতে পারে! যারা ইতোমধ্যে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন করেছেন তারা হয়তো জানেন যে, নিবন্ধনের সময় জিপি থেকে একটা ৪ ডিজিটের গোপন নাম্বারের ম্যাসেজ আসে যেটা ঐ ম্যানেজারকে বলতে হয়। নাম্বারটি মিলে গেলে ঐ কর্মকর্তা বায়োমেট্রিক্স ছাপ নিয়ে নিবন্ধন প্রসেস শেষ করে। এবং প্রায় সাথে সাথেই এসএমএসের মাধ্যমে নিবন্ধনকরন নিশ্চিত করা হয়। এখন, ঐ কল দাতাও কিন্তু আমাকে জিপির ভেরিফায়েড নাম্বার থেকেই গোপন কোডটি পাঠাবে বলেছিল। আমি তাকে জিপির কেউ না বলায় আমাকে বলেছিলেন যে এসএমএসটা জিপির ভেরিফায়েড নাম্বার থেকেই করা হবে, টেনশন করবেন না! কিন্তু আমাকে তিনি সন্তুষ্ট করতে পারেন নি! তাই হয়তো এ যাত্রায় বেঁচে গেছি!
পুরো বিষয়টা নিয়ে আমার নিম্নোক্ত পর্যালোচনাগুলো হয়তো কারও উপকারে আসতে পারে…. ঐ প্রতারক চক্রটি নিশ্চিতভাবেই জিপির সিস্টেম হ্যাক করে ঐ ভেরিফায়েড নাম্বার থেকে গোপন নাম্বার সম্বলিত এসএমএস পাঠাতে সক্ষম। এরপর ফিরতি কলের দ্বারা গোপন নাম্বারটা জেনে নিয়ে জিপির ডেটাবেইজ থেকে ঐ সিমের গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্যের একসেস্ পাবে। অন্যসব তথ্যর ন্যায় আপনার মহামূল্যবান ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপ ঐ ডেটাবেইজেই সংরক্ষিত আছে যাকে আমরা বায়োমেট্রিক্স বলে থাকি। আমারমতে এটাই ওদের আসল টার্গেট। আর আপনার বা আমার ফিঙ্গারপ্রিন্ট ওদেরমত চক্রের হাতে একবার গেলে কতটা ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে যারা প্রযুক্তি সম্পর্কে একটু খোঁজখবর রাখেন তারা খুব সহজেই উপলব্ধি করতে পারবেন! এক কথায়, দুনিয়ার যে কোন প্রান্তেই যেকোন স্ক্যান্ডেলে আপনি ফেঁসে যেতে পারেন!!!
সোজা বাংলায়, আপনি তখন নিশ্চিতভাবেই দুনিয়ার সবচাইতে অনিরাপদ ব্যক্তি হয়ে যাবেন…..!!! সুতরাং, এমন পরিস্থিতির শিকার হবার আগেই নিজে সচেতন হোন,
কাছের মানুষদের ও সচেতন করুন। লেখাটা অনেক লম্বা হয়ে গিয়েছে জানি কিন্তু যদি একজনও এর দ্বারা উপকৃত হয় এই ভেবেই শেয়ার করা। তবে যদি ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে কারও কোন সন্দেহ হয় তবে ১২১ এ ফোন করে নিশ্চিত হতে পারেন।
সময় দিয়ে লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সবাই ভাল থাকবেন, সবসময়।

যে কারণে কাবা শরীফের উপর দিয়ে পাখি ও দুনিয়ার কোন বিমান উড়ে যেতে পারেনি!



কাবা শরীফ এমন একটা জায়গা যার উপর
 দিয়ে আজ পর্যন্ত কোন পাখি উড়ে
 যায়নি, দুনিয়া কোন বিমানও তার উপর
 দিয়ে যেতে পারেনি। কুদরতী দৃষ্টিকোণ
 থেকেও তার অবস্থান এমনই যে, তার উপর
 চন্দ্র ও সূর্যও অবস্থান করতে পারে না।
 কুরআন এবং বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে
 যে,গোটা পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু ঐ স্থান
 যেখানে খানায়ে কা’বা শরীফ ।মহান
 আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের এ এক
 বিষ্ময়কর সৃষ্টি। মুসলমানদের কেবলা
 কাবা শরীফ।
 প্রতিবছর লাখ লাখ মুসলমান কাবাঘর
 তাওয়াফ করতে মক্কা গমন করেন।
 পৃথিবীতে সর্বপ্রথম মহান আল্লাহ
 তায়ালার নির্দেশে ফেরেশতারা
 কাবাঘর নির্মাণ করেন। কাবাঘরকে
 উল্লেখ করে মহান আল্লাহ তায়ালা
 পবিত্র কোরআনের সুরা আল-ইমরানের
 ৯৬ আয়াতে বলেন, “নিশ্চই সর্বপ্রথম ঘর
 যা মানুষের ইবাদত রূপে নিরূপিত হয়েছে,
 তা ঐ ঘর যা মক্কাতে অবস্থিত”।
 কাবাঘরটি আল্লাহ তায়ালার আরশে
 মুয়ালস্নাহর ছায়াতলে সোজাসুজি
 বাইতুল মামুরের আকৃতি অনুসারে স্থাপন
 করেন। হযরত আদম (আ.) ও মা হাওয়া (আ.)
 উভয়ই আল্লাহ তায়ালার কাছে ইবাদতের
 জন্য একটি মসজিদের পার্থনা করেন।
 আল্লাহ তায়ালা তাদের দোয়া কবুল
 করেন এবং বাইতুল মামুরের আকৃতিতে
 পবিত্র কাবাঘর স্থাপন করেন। এখানে
 হযরত আদম (আঃ) সন্তুষ্টচিত্তে আল্লাহ
 তায়ালার ইবাদত করতে থাকেন
 (শোয়াব-উল-ঈমান, হাদিসগ্রন্থ) এর
 অনেক তফসিরবিদের মতে, মানব সৃষ্টির
 বহু আগে মহান আল্লাহ তায়ালা কাবাঘর
 সৃষ্টি করেন”।
 হফসিরবিদ মজাহিদ কলেন, “আল্লাহ
 রাব্বুল আলামিন বাইতুলল্লাহর স্থানকে
 সমগ্র ভুপৃষ্ঠ থেকে দু’হাজার বছর আগে
 সৃষ্টি করেন” মুসলিম শরিফের একটি
 হাদিসে হযরত আবুযর গিফারী হতে
 বর্ণনা হয়েছে, রাসূল (সঃ) তার একটি
 প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন, “বিশ্বের
 সর্বপ্রথম মসজিদ হলো মসজিদে হারাম।
 এরপরের মসজিদ হলো মসজিদে আকসা।
 মসজিদে হারাম নির্মাণে ৪০ বছর পর
 মসজিদে আকসা নির্মিত হয়”।
 হযরত আদম (আঃ) কাবাঘর আল্লাহর
 আদেশে পুনঃনির্মাণ করেন। এরপর
 বহুদিন অতিক্রম হলো। শত শত বছর
 অতিবাহিত হলো। আল্লাহর বান্দারা
 কাবাঘর জিয়ারত করতো, আল্লাহর
 কাছে হাজিরা দিতো এ কাবাঘরে
 সমবেত হয়ে। কাবাঘরে এসে মহান
 আল্লাহর পবিত্রতা ও অংশীদারহীনতা
 ঘোষণা দিত। “লাব্বাইক আলস্নাহুম্মা
 লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান
 নেয়ামাতা, লাকাওয়ালা মুলক,
 লাশারিকা, লাকা লাব্বাইক”।
 এভাবে চলতে চলতে দিন গত হতে
 থাকলো। এরপর হযরত শীস (আঃ)
 কাবাঘর পুনঃনির্মাণ করলেন। দিন দিন
 একাতুবাদের সংখ্যা বাড়তে থাকলো।
 এরপর কাবা শরীফ নির্মাণ বা
 পুনঃনির্মাণ করেন হযরত ইব্রাহীম (আ;)।
 হযরত ইব্রাহীম (আ•) হযরত ইসমাইল (আ•)
 কে সাথে নিয়ে কাবাঘর নির্মাণ বা
 পুননির্মাণ করেন। হযরত ইব্রাহীম (আ•)
 কাবাঘর সংস্কার করে আল্লাহর
 দরবারে দোয়া করলেন। ‘হে আমার
 প্রতিপালক! আমাদের উভয়কে আজ্ঞাবহ
 কর,। আমাদের বংশ থেকে একটি অনুগত
 দল সৃষ্টি কর, আমাদের হজ্বের
 রীতিনীতি বলে দাও এবং আমাদের
 ক্ষমা কর। নিশ্চই তুমি দয়ালু। হে
 প্রতিপালক! তাদের মধ্যে থেকেই
 তাদের কাছে একজন পয়গম্বর প্রেরণ
 করম্নন।
 যিনি তাদের কাছে তোমাদের আয়াত
 তেলাওয়াত করবেন। তাদেরকে কিতাব ও
 হেকমত শিক্ষা দিবেন এবং পবিত্র
 করবেন। নিশ্চই তুমি মহাপরাক্রমশালী”।
 আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত হযরত ইব্রাহীম
 (আঃ) ও হযরত ইসমাইল (আঃ)-এর বংশ
 হতে হযরত মোহাম্মদ (সঃ)-কে শেষ নবী
 ও রাসূল হিসাবে পৃথিবীতে প্রেরণ
 করেন। এরপর কয়েকশ’ বছর গত হলো।
 পবিত্র কাবাঘর সংস্কার করলো
 আমালিকা সম্প্রদায়। তারপর আরো শ’
 শ’ বছর কিংবা হাজার হাজার বছর পরে
 কাবাঘর সংস্কার করলো মক্কার
 জুরহাস সম্প্রদায়। আরবের অর্থাৎ
 মক্কায় যে সকল গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের
 প্রতিপত্তি ছিল, তাদের দায়িত্ব
 থাকতো কাবা শরীফ রক্ষণাবেক্ষণের।
 এ দায়িত্ব পালনকে তারা সম্মানিত ও
 গর্বের মনে করতো। শতাব্দীর পর
 শতাব্দী অতিবাহিত হলো। কাবা শরীফ
 ও কাবাঘরকে সংস্কার করলেন মোযার
 সম্প্রদায়। মহানবী হযরত মোহাম্মদ
 (সাঃ) নবুয়্যত প্রাপ্তির ৫ বছর আগে
 কাবাঘর সংস্কার করে মক্কার বিখ্যাত
 কোরাইশ বংশ।
 এ কোরাইশ বংশেই মহানবী হযরত
 মোহাম্মদ (সাঃ) ৫৭০ খ্রীঃ • জন্মগ্রহণ
 করেন। কোরাইশরা কাবা শরীফ
 সংস্কারের পর হাযরে আসওয়াত স্থাপন
 নিয়ে মতভেদ দেখা দেয়। সকলের
 সম্মতিক্রমে আল্লাহর রাসূল কাবাগৃহে
 হাযরে আসওয়াদ কাবা শরীফে স্থাপন
 করেন। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
 জীবিত অবস্থায় ৬৪ হিজরীতে
 আব্দুল্লাহ ইবনে জোবায়ের (রাঃ)
 কাবা শরীফ সংস্কার করেন। হাজ্জাজ
 বিন ইউসুফ ৭৪ হিজরীতে কাবা শরীফ
 সংস্কার করেন।সুদীর্ঘ ১৪শ’ বছরে
 কাবাগৃহে কোনো সংস্কারের
 প্রয়োজন হয়নি।
 শুধুমাত্র কাবাঘরের চারপাশে অবস্থিত
 মসজিদে হারামের পরিবর্ধন, সংস্কার
 বা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা হয়েছে।
 কাবাঘরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব
 সৌদি রাজপরিবারের। ভৌগলিক দিক
 দিয়ে মক্কা ও আরব উপদ্বীপ এশিয়া,
 ইউরোপ ও আফ্রিকার মধ্যস্থলে
 অবস্থিত। মক্কানগরী পৃথিবীর
 কেন্দ্রস্থলে হওয়ায় মহান আল্লাহ
 কাবাঘর মক্কাতেই স্থাপন করেন। পবিত্র
 হজ্ব পালন করতে লাখ লাখ মুসলমান
 মক্কা শরীফে গমন করেন।
 জিলহজ্ব মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখের
 মধ্যে মূল হজ্ব অনুষ্ঠিত হয়। জিলহজ্ব
 মাসের ১০ তারিখ ঈদুল আযহার দিন। এ
 দিন কোরবানী দিতে হয়। যা হযরত
 ইব্রাহীম (আঃ)-এর ও হযরত ইসমাইল
 (আঃ)-এর স্মৃতি বহন করে চলছে হাজার
 হাজার বছর ধরে। যমযম কূপ ও ঠিক তেমনি
 হযরত ইসমাইল (আঃ) ও তার মা বিবি
 হাজেরা (আঃ)-এর স্মৃতি বহন করে চলছে।
 এ যমযম কূপ মহান আল্লাহর কুদরতের
 অপরূপ ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। হজ্ব
 মুসলমানদের ঈমানের অন্যতম স্তম্ভ।
 আরবের মক্কা নগরীর পবিত্র কাবাঘর
 হেফাজতের মালিক মহান আল্লাহ
 নিজে।

Wednesday, March 30, 2016

Gp 1971 Mb 145 Tk New Offer

৭১-এর আগুনঝরা মার্চের সেই ইতিহাসকে স্মরণ করে গ্রামীণফোন দিচ্ছে 1971MB internet মাত্র ১৪৫ টাকায় যার মেয়াদ ৭ দিন। অফারটি activate করতে ডায়াল *5000*75#
শর্তাবলী
  • পরবর্তী নোটিশ না দেয়া পর্যন্ত অফার চালু থাকবে
  • ১৯৭১MB ডাটা ব্যবহারের মেয়াদ ৭ দিন
  • ইন্টারনেট ভলিউম শেষ হবার পর ইন্টারনেট ব্যবহারে টাকা০.০১/10KB চার্জ প্রযোজ্য(মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত)
  • সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট, সারচার্জ ও শর্ত প্রযোজ্য
  • ইন্টারনেট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল *121*1*2#
  • অটো রিন্যিউয়াল প্রযোজ্য নয়।

Sunday, March 27, 2016

Paid tree থেকে Every Day Income করেন 5$..

বর্তমানে সবচেয়ে ভালো আয় করা একটি সাইট হলো Paidtree  সাইট। এটা থেকে ভালো আয় করা যায়। যা আপনার কাছে খুব ভালো লাগবে, যদি তা নিজের চোখে দেখেন। এখানে সাধারণ কিছু নিয়ম দেখলেই আয় করা অতি সহজ হয়ে যাবে আপান জন্য। তবে সব কিছু এত সহজ হলে টাকা ধরতো গাছে, তাই কিনা বলেন। তাই বলবো বেশি কিছু ভাববেন না, এখান থেকে এমন কিছু আয় করবেন যা আপনি আগে ভাবেন নি, আর তা আমি আপনাদের দেখাবো, কিভাবে অতি সহযে এখান থেকে টাকা আয় করতে হয়। Paidtree  থেকে Every Day Income করেন 5$..

Registration Click





Sing up a Click  করেন




I,m Not A Robot A Click  করেন. যদি Picture Code   চায় তাহলে তা  করেন এবং রেজিস্টারে ক্লিক করেন...




সব কিছ ঠিক মত দিবেন ...।




তারপর  Bonus Ad Points  ক্লিক করবেন ..Ad গোলা সব দেখবেন ।যখন আপনার ১৬০০ BPA হবে
তখন আপনি group 1 এ চলে যাবেন ।আর গ্রপ ১ থাকলে আপনি paid ads গুলা পাবেন।

এই সাইট payza Support করে।।

তারপর আপনার BPA যখন ১৪৫০০ হবে তখন আপনি আরও বেশি ইনকাম করতে পারেন।।
এটা একটা নতুন  সাইট তাই আশা করি ১ বছর এর মত কাজ করতে পারবেন ।এক বছরের বেশি থাকলে আরও ভাল।
আপনি চাইলে রেফারেল থেকেও ইনকাম করতে পারেন
 Home Button Click  করেন নিচে আপনার একটা লিংক দেখতে পারবেন ।।


আশা করি ভাল থাকবেন...।