paidvers

PaidVerts

Tuesday, April 5, 2016

যারা বায়োমেট্রিক্স পদ্বতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেছেন তাদের জন্য চরম দুঃসংবাদ!



পুরো লেখাটির জন্য আমরা সবাই মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ সাবধান !!! ঘটনা ২৯/০৩/২০১৬ তারিখের; বিকেল ০৪:১৫ মিনিট!!!



০১৭৮৬৫৮৬৭১৫ নাম্বারটি থেকে আমার জিপি নাম্বারে ফোন আসে। কল প্রদানকারী নিজেকে জিপির কাষ্টমার ম্যানেজার হিসেবে পরিচয় দেয় এবং বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে আমার সিমটি নিবন্ধিত হয়েছে কিনা জানতে চায়। আমার হ্যাঁ সূচক উত্তর পাওয়ার পর বললো- আমরা গ্রামীনফোন থেকে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে নিবন্ধিত সিমগুলোকে ভেরিফাই করার জন্য এই ফোন কলটি করেছি।
আমরা আপনাকে এসএমএসের মাধ্যমে একটা গোপন নাম্বার পাঠাবো এবং পরক্ষণেই আপনাকে আবার ফোন দিব এবং ভেরিফিকেশনের জন্য আপনি ঐ গোপন নাম্বারটি আমাদের বলবেন….. বিষয়টি আমার কাছে একটু খটকা লাগলো!!! আমি শুনে বললাম, নিবন্ধনের সময় আমাকে তো কাষ্টমার সেন্টার থেকে বলা হলো যে আপনার সিমটি নিবন্ধনের সমস্ত কাজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এবং সাথে সাথেই এসএমএসের মাধ্যমে আমাকে কনফার্ম করেছিল।
তাহলে আবার কেন এই ভেরিফিকেশন?? তাছাড়া, আপনি আমাকে জিপির ভেরিফায়েড নাম্বার ১২১ থেকে ফোন না দিয়ে এই নাম্বার থেকে কেন দিয়েছেন?? আর আপনার কথা বলার স্টাইলে মনে হচ্ছে না আপনি জিপির কাষ্টমার ম্যানেজার!!! বেচারা, আমার প্রশ্নগুলোর সদুত্তর দিতে না পারায় আমি বিরক্ত হয়েই কলটি কেটে দেই। মনের সন্দেহ দূর করার জন্য নিজেই ১২১ এ ফোন করে এমন ভেরিফিকেশনের সত্যতা জানতে চাই। জবাবে কাষ্টমার ম্যানেজার জানালেন যে,
[বায়োমেট্রিক্স নিবন্ধনের জন্য জিপির পক্ষ থেকে কোন ভেরিফিকেশন কল করা হচ্ছে না!
# বিষয়টি_সম্পূর্ণ_প্রতারনামূলক ! তাছাড়া, জিপির পক্ষ থেকে ১২১ ভিন্ন অন্য কোন নাম্বার থেকে কথা বলার জন্য ফোন করা হয় না!!! এবং আমারমত আরও একজনের কাছ থেকে নাকি একই অভিযোগ তারা আজই পেয়েছেন এবং বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন বলে জানিয়েছেন। আমিও তাকে জিপির পক্ষ থেকে এসএমএস/ফোন কলের দ্বারা সবাইকে এসব প্রতারনার ফাঁদে না পরার জন্য সতর্কতামুলক ক্যাম্পেইন শুরুর অনুরোধ জানিয়ে লাইনটা কেটে দিলাম!!!]
# এবার_আসল_রহস্যে_আসি ! উপরের ঘটনাটা শুনে সাধারন মনে হলেও এর ইফেক্ট অত্যন্ত ভয়াবহ হতে পারে! যারা ইতোমধ্যে বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন করেছেন তারা হয়তো জানেন যে, নিবন্ধনের সময় জিপি থেকে একটা ৪ ডিজিটের গোপন নাম্বারের ম্যাসেজ আসে যেটা ঐ ম্যানেজারকে বলতে হয়। নাম্বারটি মিলে গেলে ঐ কর্মকর্তা বায়োমেট্রিক্স ছাপ নিয়ে নিবন্ধন প্রসেস শেষ করে। এবং প্রায় সাথে সাথেই এসএমএসের মাধ্যমে নিবন্ধনকরন নিশ্চিত করা হয়। এখন, ঐ কল দাতাও কিন্তু আমাকে জিপির ভেরিফায়েড নাম্বার থেকেই গোপন কোডটি পাঠাবে বলেছিল। আমি তাকে জিপির কেউ না বলায় আমাকে বলেছিলেন যে এসএমএসটা জিপির ভেরিফায়েড নাম্বার থেকেই করা হবে, টেনশন করবেন না! কিন্তু আমাকে তিনি সন্তুষ্ট করতে পারেন নি! তাই হয়তো এ যাত্রায় বেঁচে গেছি!
পুরো বিষয়টা নিয়ে আমার নিম্নোক্ত পর্যালোচনাগুলো হয়তো কারও উপকারে আসতে পারে…. ঐ প্রতারক চক্রটি নিশ্চিতভাবেই জিপির সিস্টেম হ্যাক করে ঐ ভেরিফায়েড নাম্বার থেকে গোপন নাম্বার সম্বলিত এসএমএস পাঠাতে সক্ষম। এরপর ফিরতি কলের দ্বারা গোপন নাম্বারটা জেনে নিয়ে জিপির ডেটাবেইজ থেকে ঐ সিমের গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্যের একসেস্ পাবে। অন্যসব তথ্যর ন্যায় আপনার মহামূল্যবান ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আঙুলের ছাপ ঐ ডেটাবেইজেই সংরক্ষিত আছে যাকে আমরা বায়োমেট্রিক্স বলে থাকি। আমারমতে এটাই ওদের আসল টার্গেট। আর আপনার বা আমার ফিঙ্গারপ্রিন্ট ওদেরমত চক্রের হাতে একবার গেলে কতটা ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে যারা প্রযুক্তি সম্পর্কে একটু খোঁজখবর রাখেন তারা খুব সহজেই উপলব্ধি করতে পারবেন! এক কথায়, দুনিয়ার যে কোন প্রান্তেই যেকোন স্ক্যান্ডেলে আপনি ফেঁসে যেতে পারেন!!!
সোজা বাংলায়, আপনি তখন নিশ্চিতভাবেই দুনিয়ার সবচাইতে অনিরাপদ ব্যক্তি হয়ে যাবেন…..!!! সুতরাং, এমন পরিস্থিতির শিকার হবার আগেই নিজে সচেতন হোন,
কাছের মানুষদের ও সচেতন করুন। লেখাটা অনেক লম্বা হয়ে গিয়েছে জানি কিন্তু যদি একজনও এর দ্বারা উপকৃত হয় এই ভেবেই শেয়ার করা। তবে যদি ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে কারও কোন সন্দেহ হয় তবে ১২১ এ ফোন করে নিশ্চিত হতে পারেন।
সময় দিয়ে লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। সবাই ভাল থাকবেন, সবসময়।

যে কারণে কাবা শরীফের উপর দিয়ে পাখি ও দুনিয়ার কোন বিমান উড়ে যেতে পারেনি!



কাবা শরীফ এমন একটা জায়গা যার উপর
 দিয়ে আজ পর্যন্ত কোন পাখি উড়ে
 যায়নি, দুনিয়া কোন বিমানও তার উপর
 দিয়ে যেতে পারেনি। কুদরতী দৃষ্টিকোণ
 থেকেও তার অবস্থান এমনই যে, তার উপর
 চন্দ্র ও সূর্যও অবস্থান করতে পারে না।
 কুরআন এবং বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে
 যে,গোটা পৃথিবীর কেন্দ্রবিন্দু ঐ স্থান
 যেখানে খানায়ে কা’বা শরীফ ।মহান
 আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের এ এক
 বিষ্ময়কর সৃষ্টি। মুসলমানদের কেবলা
 কাবা শরীফ।
 প্রতিবছর লাখ লাখ মুসলমান কাবাঘর
 তাওয়াফ করতে মক্কা গমন করেন।
 পৃথিবীতে সর্বপ্রথম মহান আল্লাহ
 তায়ালার নির্দেশে ফেরেশতারা
 কাবাঘর নির্মাণ করেন। কাবাঘরকে
 উল্লেখ করে মহান আল্লাহ তায়ালা
 পবিত্র কোরআনের সুরা আল-ইমরানের
 ৯৬ আয়াতে বলেন, “নিশ্চই সর্বপ্রথম ঘর
 যা মানুষের ইবাদত রূপে নিরূপিত হয়েছে,
 তা ঐ ঘর যা মক্কাতে অবস্থিত”।
 কাবাঘরটি আল্লাহ তায়ালার আরশে
 মুয়ালস্নাহর ছায়াতলে সোজাসুজি
 বাইতুল মামুরের আকৃতি অনুসারে স্থাপন
 করেন। হযরত আদম (আ.) ও মা হাওয়া (আ.)
 উভয়ই আল্লাহ তায়ালার কাছে ইবাদতের
 জন্য একটি মসজিদের পার্থনা করেন।
 আল্লাহ তায়ালা তাদের দোয়া কবুল
 করেন এবং বাইতুল মামুরের আকৃতিতে
 পবিত্র কাবাঘর স্থাপন করেন। এখানে
 হযরত আদম (আঃ) সন্তুষ্টচিত্তে আল্লাহ
 তায়ালার ইবাদত করতে থাকেন
 (শোয়াব-উল-ঈমান, হাদিসগ্রন্থ) এর
 অনেক তফসিরবিদের মতে, মানব সৃষ্টির
 বহু আগে মহান আল্লাহ তায়ালা কাবাঘর
 সৃষ্টি করেন”।
 হফসিরবিদ মজাহিদ কলেন, “আল্লাহ
 রাব্বুল আলামিন বাইতুলল্লাহর স্থানকে
 সমগ্র ভুপৃষ্ঠ থেকে দু’হাজার বছর আগে
 সৃষ্টি করেন” মুসলিম শরিফের একটি
 হাদিসে হযরত আবুযর গিফারী হতে
 বর্ণনা হয়েছে, রাসূল (সঃ) তার একটি
 প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন, “বিশ্বের
 সর্বপ্রথম মসজিদ হলো মসজিদে হারাম।
 এরপরের মসজিদ হলো মসজিদে আকসা।
 মসজিদে হারাম নির্মাণে ৪০ বছর পর
 মসজিদে আকসা নির্মিত হয়”।
 হযরত আদম (আঃ) কাবাঘর আল্লাহর
 আদেশে পুনঃনির্মাণ করেন। এরপর
 বহুদিন অতিক্রম হলো। শত শত বছর
 অতিবাহিত হলো। আল্লাহর বান্দারা
 কাবাঘর জিয়ারত করতো, আল্লাহর
 কাছে হাজিরা দিতো এ কাবাঘরে
 সমবেত হয়ে। কাবাঘরে এসে মহান
 আল্লাহর পবিত্রতা ও অংশীদারহীনতা
 ঘোষণা দিত। “লাব্বাইক আলস্নাহুম্মা
 লাব্বাইক, ইন্নাল হামদা ওয়ান
 নেয়ামাতা, লাকাওয়ালা মুলক,
 লাশারিকা, লাকা লাব্বাইক”।
 এভাবে চলতে চলতে দিন গত হতে
 থাকলো। এরপর হযরত শীস (আঃ)
 কাবাঘর পুনঃনির্মাণ করলেন। দিন দিন
 একাতুবাদের সংখ্যা বাড়তে থাকলো।
 এরপর কাবা শরীফ নির্মাণ বা
 পুনঃনির্মাণ করেন হযরত ইব্রাহীম (আ;)।
 হযরত ইব্রাহীম (আ•) হযরত ইসমাইল (আ•)
 কে সাথে নিয়ে কাবাঘর নির্মাণ বা
 পুননির্মাণ করেন। হযরত ইব্রাহীম (আ•)
 কাবাঘর সংস্কার করে আল্লাহর
 দরবারে দোয়া করলেন। ‘হে আমার
 প্রতিপালক! আমাদের উভয়কে আজ্ঞাবহ
 কর,। আমাদের বংশ থেকে একটি অনুগত
 দল সৃষ্টি কর, আমাদের হজ্বের
 রীতিনীতি বলে দাও এবং আমাদের
 ক্ষমা কর। নিশ্চই তুমি দয়ালু। হে
 প্রতিপালক! তাদের মধ্যে থেকেই
 তাদের কাছে একজন পয়গম্বর প্রেরণ
 করম্নন।
 যিনি তাদের কাছে তোমাদের আয়াত
 তেলাওয়াত করবেন। তাদেরকে কিতাব ও
 হেকমত শিক্ষা দিবেন এবং পবিত্র
 করবেন। নিশ্চই তুমি মহাপরাক্রমশালী”।
 আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত হযরত ইব্রাহীম
 (আঃ) ও হযরত ইসমাইল (আঃ)-এর বংশ
 হতে হযরত মোহাম্মদ (সঃ)-কে শেষ নবী
 ও রাসূল হিসাবে পৃথিবীতে প্রেরণ
 করেন। এরপর কয়েকশ’ বছর গত হলো।
 পবিত্র কাবাঘর সংস্কার করলো
 আমালিকা সম্প্রদায়। তারপর আরো শ’
 শ’ বছর কিংবা হাজার হাজার বছর পরে
 কাবাঘর সংস্কার করলো মক্কার
 জুরহাস সম্প্রদায়। আরবের অর্থাৎ
 মক্কায় যে সকল গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের
 প্রতিপত্তি ছিল, তাদের দায়িত্ব
 থাকতো কাবা শরীফ রক্ষণাবেক্ষণের।
 এ দায়িত্ব পালনকে তারা সম্মানিত ও
 গর্বের মনে করতো। শতাব্দীর পর
 শতাব্দী অতিবাহিত হলো। কাবা শরীফ
 ও কাবাঘরকে সংস্কার করলেন মোযার
 সম্প্রদায়। মহানবী হযরত মোহাম্মদ
 (সাঃ) নবুয়্যত প্রাপ্তির ৫ বছর আগে
 কাবাঘর সংস্কার করে মক্কার বিখ্যাত
 কোরাইশ বংশ।
 এ কোরাইশ বংশেই মহানবী হযরত
 মোহাম্মদ (সাঃ) ৫৭০ খ্রীঃ • জন্মগ্রহণ
 করেন। কোরাইশরা কাবা শরীফ
 সংস্কারের পর হাযরে আসওয়াত স্থাপন
 নিয়ে মতভেদ দেখা দেয়। সকলের
 সম্মতিক্রমে আল্লাহর রাসূল কাবাগৃহে
 হাযরে আসওয়াদ কাবা শরীফে স্থাপন
 করেন। মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
 জীবিত অবস্থায় ৬৪ হিজরীতে
 আব্দুল্লাহ ইবনে জোবায়ের (রাঃ)
 কাবা শরীফ সংস্কার করেন। হাজ্জাজ
 বিন ইউসুফ ৭৪ হিজরীতে কাবা শরীফ
 সংস্কার করেন।সুদীর্ঘ ১৪শ’ বছরে
 কাবাগৃহে কোনো সংস্কারের
 প্রয়োজন হয়নি।
 শুধুমাত্র কাবাঘরের চারপাশে অবস্থিত
 মসজিদে হারামের পরিবর্ধন, সংস্কার
 বা সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা হয়েছে।
 কাবাঘরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব
 সৌদি রাজপরিবারের। ভৌগলিক দিক
 দিয়ে মক্কা ও আরব উপদ্বীপ এশিয়া,
 ইউরোপ ও আফ্রিকার মধ্যস্থলে
 অবস্থিত। মক্কানগরী পৃথিবীর
 কেন্দ্রস্থলে হওয়ায় মহান আল্লাহ
 কাবাঘর মক্কাতেই স্থাপন করেন। পবিত্র
 হজ্ব পালন করতে লাখ লাখ মুসলমান
 মক্কা শরীফে গমন করেন।
 জিলহজ্ব মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখের
 মধ্যে মূল হজ্ব অনুষ্ঠিত হয়। জিলহজ্ব
 মাসের ১০ তারিখ ঈদুল আযহার দিন। এ
 দিন কোরবানী দিতে হয়। যা হযরত
 ইব্রাহীম (আঃ)-এর ও হযরত ইসমাইল
 (আঃ)-এর স্মৃতি বহন করে চলছে হাজার
 হাজার বছর ধরে। যমযম কূপ ও ঠিক তেমনি
 হযরত ইসমাইল (আঃ) ও তার মা বিবি
 হাজেরা (আঃ)-এর স্মৃতি বহন করে চলছে।
 এ যমযম কূপ মহান আল্লাহর কুদরতের
 অপরূপ ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ মাত্র। হজ্ব
 মুসলমানদের ঈমানের অন্যতম স্তম্ভ।
 আরবের মক্কা নগরীর পবিত্র কাবাঘর
 হেফাজতের মালিক মহান আল্লাহ
 নিজে।

Wednesday, March 30, 2016

Gp 1971 Mb 145 Tk New Offer

৭১-এর আগুনঝরা মার্চের সেই ইতিহাসকে স্মরণ করে গ্রামীণফোন দিচ্ছে 1971MB internet মাত্র ১৪৫ টাকায় যার মেয়াদ ৭ দিন। অফারটি activate করতে ডায়াল *5000*75#
শর্তাবলী
  • পরবর্তী নোটিশ না দেয়া পর্যন্ত অফার চালু থাকবে
  • ১৯৭১MB ডাটা ব্যবহারের মেয়াদ ৭ দিন
  • ইন্টারনেট ভলিউম শেষ হবার পর ইন্টারনেট ব্যবহারে টাকা০.০১/10KB চার্জ প্রযোজ্য(মেয়াদ থাকাকালীন সময়ে, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত)
  • সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট, সারচার্জ ও শর্ত প্রযোজ্য
  • ইন্টারনেট ব্যালেন্স জানতে ডায়াল *121*1*2#
  • অটো রিন্যিউয়াল প্রযোজ্য নয়।

Sunday, March 27, 2016

Paid tree থেকে Every Day Income করেন 5$..

বর্তমানে সবচেয়ে ভালো আয় করা একটি সাইট হলো Paidtree  সাইট। এটা থেকে ভালো আয় করা যায়। যা আপনার কাছে খুব ভালো লাগবে, যদি তা নিজের চোখে দেখেন। এখানে সাধারণ কিছু নিয়ম দেখলেই আয় করা অতি সহজ হয়ে যাবে আপান জন্য। তবে সব কিছু এত সহজ হলে টাকা ধরতো গাছে, তাই কিনা বলেন। তাই বলবো বেশি কিছু ভাববেন না, এখান থেকে এমন কিছু আয় করবেন যা আপনি আগে ভাবেন নি, আর তা আমি আপনাদের দেখাবো, কিভাবে অতি সহযে এখান থেকে টাকা আয় করতে হয়। Paidtree  থেকে Every Day Income করেন 5$..

Registration Click





Sing up a Click  করেন




I,m Not A Robot A Click  করেন. যদি Picture Code   চায় তাহলে তা  করেন এবং রেজিস্টারে ক্লিক করেন...




সব কিছ ঠিক মত দিবেন ...।




তারপর  Bonus Ad Points  ক্লিক করবেন ..Ad গোলা সব দেখবেন ।যখন আপনার ১৬০০ BPA হবে
তখন আপনি group 1 এ চলে যাবেন ।আর গ্রপ ১ থাকলে আপনি paid ads গুলা পাবেন।

এই সাইট payza Support করে।।

তারপর আপনার BPA যখন ১৪৫০০ হবে তখন আপনি আরও বেশি ইনকাম করতে পারেন।।
এটা একটা নতুন  সাইট তাই আশা করি ১ বছর এর মত কাজ করতে পারবেন ।এক বছরের বেশি থাকলে আরও ভাল।
আপনি চাইলে রেফারেল থেকেও ইনকাম করতে পারেন
 Home Button Click  করেন নিচে আপনার একটা লিংক দেখতে পারবেন ।।


আশা করি ভাল থাকবেন...।







Friday, March 25, 2016

Gp All Users 26 Mb Free...

জিপি তার সকল ইউজারদেরকে দিচ্ছে 26 MB ডাটা
একদম ফ্রি !! অফারটি পেতে*5000*168#ডায়াল করেন। এমবি চেক করতে ডায়াল করুন*566*13#
মেয়াদঃ 2 দিন।

Tuesday, March 22, 2016

Windows 10 এর জন্য কিছু সেরা অ্যাপ নিয়ে নিন...।



Perfect Tube

সেরা অ্যাপস বলতে হলে প্রথমেই এই অ্যাপটার কথা বলতে হয়।উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ  কোন অফিশিয়াল ইউটিউব অ্যাপ ছিল না।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এর এই ইউটিউব অ্যাপটা এন্ড্রইড বা আইওএস এর অফিশিয়াল ইউটিউব অ্যাপ এর থেকে কোন অংশে কম না।চ্যানেল সাবস্ক্রাইব,ভিডিও আপলোড,ভিডিও ডাউনলোড,অফলাইন ইত্যাদি সব ফিচারসই আছে এই অ্যাপে।অ্যাপ এর ইন্টারফেসও অনেক ভাল।অ্যাপটা উইন্ডোজ ১০ পিসিতেও ব্যবহার করা যাবে।


Perfect Weather

এটা একটা weather অ্যাপ।অর্থাৎ বুঝতেই পারছেন এটা দিয়ে আবহাওয়ার অবস্থা জানতে পারবেন।যদিও এর জন্য মাইক্রোসফট এর ডিফল্ট অ্যাপ MSN Weather আছে।কিন্তু এই অ্যাপে আপনি এক্সট্রা আরও কিছু ফিচারস পাবেন।যেমন, ঠিক কোন সময় আপনার এলাকায় সূর্য উঠবে বা অস্ত যাবে,কখন ঝড় হবে বা বৃষ্টি হবে (যদিও এটা msn weather অ্যাপে আছে) এবং এছাড়াও আরও অনেক ফিচারস পাবেন এই অ্যাপে যেমন আগামি ৯ দিনের আবহাওয়া ধারাবাহিকভাবে দেখা।এছাড়া অ্যাপ এর ইন্টারফেসটাও অনেক সহজ এবং আকর্ষণীয়।এই অ্যাপটিও আপনি উইন্ডোজ ১০ পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।


Loadkit Download Manager

নাম শুনেই বুঝতে পারছেন এটা একটা ডাউনলোড ম্যানেজার, ডাউনলোড ম্যানেজার বললে ভুল হবে,এটা একটা আলটিমেট ডাউনলোড ম্যানেজার।আলাদা আলাদা কেটাগরিতে ডাউনলোড,সরাসরি অ্যাপ থেকে নেট ব্রাউজ করে ডাউনলোড,শিডিউল ডাউনলোড,রিজিউম সাপোর্ট ইত্যাদি সব প্রয়োজনীয় ফিচারসই আছে এই ডাউনলোডারে।তবে এই অ্যাপ এর ফ্রি ভার্শনে শুধুমাত্র ৬৪ টি ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।এই অ্যাপটাও উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এবং পিসি ২ টাতেই ব্যবহার করতে পারবেন।


Xmusic Premium

এটা একটা মিউজিক প্লেয়ার।এটা আইওএস প্লাটফর্ম এর একটা বিখ্যাত মিউজিক প্লেয়ার।আইওএস প্লাটফর্ম থেকেই এই মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপটা উইন্ডোজ প্লাটফর্মে পোর্ট করা হয়।যদিও মিউজিক প্লেয়ার এর দিক থেকে উইন্ডোজ ১০ এর ডিফল্ট Groove Music যথেষ্ট ভাল, তবুও এটা কোন দিক থেকে কম যায় না।এটাতে আপনি আপনার মোবাইল এর মিউজিকগুলো ছাড়াও যেকোনো ইংলিশ গান অনলাইনে সার্চ করে শুনতে পারবেন এবং ভিডিও দেখতে পারবেন।এছাড়া এটার ইন্টারফেসও চমৎকার।তবে এই অ্যাপটা আপনি শুধুমাত্র ৩ মাস ফ্রি ব্যবহার করতে পারবেন।এই অ্যাপটা শুধুমাত্র উইন্ডোজ ১০ মোবাইলেই চলবে।


Win Screens

এটা একটা কাস্টোমাইজেশন অ্যাপ।এই অ্যাপটা দিয়ে আপনি আপনার লকস্ক্রিন বিভিন্ন ভাবে সাজাতে পারবেন এবং ইচ্ছা হলে আপনার লকস্ক্রিনে আপনার পছন্দের ওয়ালপেপার এর সাথে আপনার পারসোনাল ইনফো এবং ইমেইল এড্রেসও যোগ করে রাখতে পারবেন  এবং আপনার ফেভারিট ক্রিকেট টিম এর লোগো সহ কোন মেসেজও সেট করে রাখতে পারবেন।এছাড়া যেকোনো দিনের bing ওয়ালপেপারও আপনার ইচ্ছামত ইফেক্ট দিয়ে সাজাতে পারবেন।এই অ্যাপটা আপনি উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এবং পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

Zapya

এটা একটা ফাইল শেয়ারিং এর অ্যাপস।এটার সাহায্যে খুব দ্রুত আপনার উইন্ডোজ মোবাইল বা পিসি থেকে কোন ফাইল আইফোন বা এন্ড্রইড বা উইন্ডোজ পিসি বা ট্যাবলেট বা ফোন যেকোনো কিছুতে ওয়াইফাই এর সাহায্যে ফাইল সেন্ড করতে পারবেন।এটা shareit এর থেকে অনেক দ্রুত কাজ করে।


Truecaller

এই অ্যাপটার সাথে অনেকেই পরিচিত।আইওএস এবং এন্ড্রইড প্লাটফর্মেও এই অ্যাপটা আছে।এই অ্যাপটার সাহায্যে আপনার মোবাইলে যত ফোন আসে সবগুলা নাম্বার এর ভেরিফিকেশন চেক করতে পারবেন অর্থাৎ কলটা কি সাধারন কল ছিল না কি স্প্যাম কল ছিল সেটা জানতে পারবেন।যদিও সব নাম্বার এর ক্ষেত্রে এটা সম্ভব না।এছাড়া কোন কলটা রিসিভ করা আপনার জন্য নিরাপদ আর কোনটা না সেটাও জানতে পারবেন।

Device Diagnostics Hub

এটা একটা এডভান্সড লেভেল এর অ্যাপ।এই অ্যাপটি ফোন এর ডেভেলপার অপশন এর সাথে সংযোগ রেখে ফোন এর রিয়ালটাইম রেম ইউজেস,প্রসেসর ইউজেস ইত্যাদি দেখাতে পারে এবং ফোন এর ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস ক্লোজ করার মাধ্যমে ফোন এর কিছুটা রেম ফ্রি করে ফোনকে অপটিমাইজ করতে পারে।এছাড়াও অ্যাপ থেকে সরাসরি ফোন শাট ডাউন এবং রিস্টার্ট করা যায়।


Action Note

এটা একটা নোট লেখার অ্যাপ।যদিও খুবই সাধারন একটা অ্যাপ,কিন্তু এটাতে শুধুমাত্র এটাতে ১ টা স্পেশাল ফিচার আছে।এই অ্যাপ এর সাহায্যে আপনি ইচ্ছামত যেকোনো নোট লিখে আপনার একশন সেন্টার বা নোটিফিকেশন বারের সামনে ঝুলিয়ে রাখতে পারবেন। মানে এক কথায়, একশন সেন্টার এর উপরে নোট লিখে রাখতে পারবেন।এই অ্যাপটা আপনি মোবাইল এবং পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

Saturday, March 19, 2016

উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশন।দেখে নিন নতুন কি কি থাকছে এতে।


নতুন স্টার্ট স্ক্রিন

উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর স্টার্ট স্ক্রিনে কিছু চেঞ্জ আনা হয়েছে।উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ আগে স্টার্ট স্ক্রিনের পেছনে নিজের ইচ্ছামত ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়া যেত না।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে এটা সম্ভব এবং একই সাথে আছে টাইলস ট্রান্সপিরেসি যার ফলে স্টার্ট স্ক্রিন এখন আগের থেকে অনেক স্মার্ট।

নতুন একশন সেন্টার

একশন সেন্টার অর্থাৎ যেটাকে আমরা নোটিফিকেশন বার বলি সেটাতেও কিছু চেঞ্জ আনা হয়েছে।আগে উইন্ডোজ ফোনে একশন সেন্টারে ৪ টির বেশি কুইক একশন বাটন রাখা যেত না,কিন্তু  এখন একশন সেন্টারের বাটনগুলা সুবিধামত এক্সপান্ড করা যাবে, অর্থাৎ ১৫ টিরও বেশি কুইক একশন বাটন রাখা যাবে (উইন্ডোজ ১০ পিসির মত)।

ইন্টারএকটিভ নোটিফিকেশনস

উইন্ডোজ ১০ এ আপনার মোবাইলে আশা প্রত্যেকটি নোটিফিকেশনে আপনি আলাদা আলাদাভাবে একশন নিতে পারবেন (যদি যে অ্যাপ থেকে নোটিফিকেশন এসেছে ওই অ্যাপটি টা এলাউ করে)।সাধারনভাবে আপনি যেকোনো মেসেজ এবং ইমেইল এর রিপ্লাই এবং ফেসবুকে টিউমেন্ট এর রিপ্লাই আপনার নোটিফিকেশন বার অর্থাৎ অ্যাকশান সেন্টার থেকেই দিতে পারবেন।নতুন করে অ্যাপ লঞ্চ করতে হবে না।



নতুন কিবোর্ড

উইন্ডোজ ফোন এর ডিফল্ট কিবোর্ড আগে থেকেই অন্যান্য ওএস এর থেকে অনেক বেশি কমফোর্টেবল ছিল।উইন্ডোজ ১০ এ এই কিবোর্ডকে আরও একটু উন্নত করা হয়েছে এবং নতুন কয়েকটি ফিচার যোগ করা হয়েছে।ওয়ার্ড ফ্লো ফিচারের সাথে আরো থাকছে ভয়েস এর সাহায্যে টাইপ করা।উল্লেখ্য, উইন্ডোজ ফোন এর ভয়েস রিকগনাইজেশন অন্যান্য ফোন এর থেকে অনেক উন্নত।এছাড়া কিবোর্ডে নতুন একটা বাটন যোগ করা হয়েছে যার সাহায্যে আপনি টাইপিং কারসরকে ইচ্ছামত নেভিগেট করতে পারবেন। এছাড়া বাংলা ফোনেটিক কিবোর্ড তো থাকছেই।



ওয়ান হ্যান্ডেড মোড

বড় স্ক্রিনের মোবাইলগুলো যাতে সহজে এক হাতে ইউজ করা যায় তাই অনেক মোবাইলেই এই ওয়ান হ্যান্ডেড মোড ফিচারটি দেয়া হয়।এর সাহায্যে মোবাইলটির স্ক্রিন ছোট হয়ে হাতের কাছে চলে আসে যাতে সহজেই টা এক হাতের আঙ্গুল দিয়ে ব্যবহার করা যায়।আগে এই ফিচারটি উইন্ডোজ ফোনে ছিল না,কিন্তু উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে এই ফিচারটি পাওয়া যাবে।



নতুন সেটিংস মেনু ইন্টারফেস

উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এর সেটিংস মেনু ছিল অনেকটা এলোমেলো।সেটিংস্‌ এর কোথায় কি আছে তা খুজে পেতেই অনেকটা সময় চলে যেত।যদিও ৮.১ আপডেট ২ তে সেটিংস্‌ মেনু কিছুটা সাজানো গোছানো দেখা যায়।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এ  সেটিংস্‌ মেনুকে আরও বেশি সহজ করা হয়েছে এবং আরও ইম্প্রুভড ইন্টারফেস দেয়া হয়েছে।



নতুন ইন্টারনেট ব্রউজার

মাইক্রোসফট এজ।আপনি যদি কোনদিন পিসিতে উইন্ডোজ ১০ ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই এটার সাথে পরিচিত।এই ব্রাউজারটি ইউজ করার পরেও ভাল লাগেনি এমন মানুষ পাওয়া কঠিন।এটার সম্পর্কে তেমন বেশি কিছু বলার দরকার নাই।অসাধারন একটা ব্রাউজার।অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্রাউজার এর থেকে ফাস্ট,ইন্টারফেসটাও অনেক ইজি,এছাড়া এক্সট্রা অনেক ফিচারসও আছে।উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আপনি এই ব্রাউজারটির মোবাইল ভারশন পাবেন।



ইউনিভারসাল অ্যাপ স্টোর

উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে চলবে উইন্ডোজ ইউনিভারসাল অ্যাপস।ইউনিভারসাল অ্যাপস হচ্ছে সেই অ্যাপসগুলো যা উইন্ডোজ ১০ চালিত সব ধরনের ডিভাইসেই চলবে।ডেভেলপাররা অ্যাপস ডেভেলপ করবেন সমগ্র উইন্ডোজ প্লাটফর্ম এর জন্য যা কোন এক ধরনের ডিভাইস এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না।অনেকেরই ধারনা উইন্ডোজ স্টোরে অ্যাপস এর সংখ্যা খুবই কম।ধারনাটা ৮০% ভুল।উইন্ডোজ স্টোরে আপনার প্রয়োজনীয় প্রায় সব অ্যাপসই পাবেন।বিশ্বাস না হলে একবার উইন্ডোজ স্টোর থেকে ঘুরে আস্তে পারেন।উইন্ডোজ স্টোর প্রতিদিনই ইম্প্রুভ হচ্ছে।আর বর্তমানে উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আইওএস অ্যাপস পোর্ট করা হচ্ছে।তাই ইউনিভারসাল অ্যাপস এর কোয়ালিটি নিয়ে চিন্তার কিছুই নাই।



নতুন মেইল অ্যাপ

উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে থাকছে এখন পর্যন্ত সবথেকে উন্নত মেইল ক্লায়েন্ট Outlook Mail। এই মেইলটি ইউজ করতে হলে আপনার আউটলুক মেইলেই অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে তা না,যেকোনো মেইল অ্যাকাউন্টেই আপনি এই অ্যাপটি ইউজ করতে পারবেন।ইন্টারফেস,ইন্টারগ্রেশন,ফিচারস সব দিক থেকেই এটা অন্যান্য মেইল অ্যাপ এর থেকে অনেক এগিয়ে।এই অ্যাপে মেইল টাইপ করার সময়ও আপনি এমন কয়েকটি ফিচারস পাবেন যা সাধারনত অন্য কোন মেইল অ্যাপে পাবেন না।



স্কাইপ ইন্টারগ্রেশন

উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আপনাকে স্কাইপ ইউজ করতে স্কাইপ এর অ্যাপ ইন্সটল করে রাখতে হবে না।স্কাইপ আপনার মেসেজিং অ্যাপ এর সাথে ইন্টারগ্রেটেড থাকবে।এই ফিচারটা দেয়া হয়েছে যাতে আপনি কখনও একটা স্কাইপ কলও মিস না করেন।উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আপনি যেকোনো স্কাইপ মেসেজ এর রিপ্লাইও আপনার ডিফল্ট মেসেজিং অ্যাপ থেকে দিতে পারবেন।



ইউনিভারসাল অফিস অ্যাপস


উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ যদিও মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপস ইউজ করা যেত, তবুও কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল।ওয়ার্ড,এক্সেল,প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি সবকিছু দেখতে পারা গেলেও ক্রিয়েট করার সময় সব ধরনের ফিচার পাওয়া যেত না।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এর ইউনিভারসাল ওয়ার্ড,এক্সেল,প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি ক্রিয়েট করা এখন অনেক সহজ এবং ক্রিয়েট করার সময় প্রায় অধকাংসশ রিসোর্স ই পাওয়া যায়।মোটকথা, উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে অফিস প্রগ্রামে কাজ করার সময় আপনি অনেকটা পিসির অফিস অ্যাপস এর মত এক্সপেরিএন্স পাবেন।এছাড়া অফিস অ্যাপগুলার ইন্টারফেসও যথেষ্ট ইম্প্রুভড এবং সহজ।



কন্টিনাম (Continuum)

এটা উইন্ডোজ ১০ চালিত হাই এন্ড ডিভাইস অর্থাৎ লুমিয়া ৯৫০ এবং লুমিয়া ৯৫০ এক্সএল এর ফিচার।উইন্ডোজ ১০ চালিত এই দুটি ডিভাইস মাইক্রোসফট ডিসপ্লে ডক এর সাহায্যে বা মিরাকাস্ট এর মাধ্যমে যেকোনো ডিসপ্লেতে কানেক্ট করলেই ডিসপ্লেটি উইন্ডোজ ১০ পিসিতে পরিনত হবে।মাউস এবং কিবোর্ড কানেক্ট করে এটাকে সহজেই পিসির মত  ব্যবহার করা যাবে।যদিও কিছু সীমাবদ্ধতা আছে,যেমন win32 অ্যাপস অর্থাৎ ডেস্কটপ অ্যাপস কন্টিনামে চলবে না।কিন্তু মেইল লেখা,টাইপ করা,ছবি বা ভিডিও দেখা ইত্তাতি কাজ খুব সহজেই করা যাবে এবং সিলেক্টেড কিছু ইউনিভারসাল অ্যাপসও চলবে।


কিভাবে আপডেট দিবেন

এছাড়াও আরও অনেক ফিচারস আছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে যা এখানে বলা হয় নি।সব ফিচারস মিলিয়ে উইন্ডোজ ১০ মোবাইলকে One of the most productive phones বলা যায়।এবার বলি কিভাবে আপনার লুমিয়াটি উইন্ডোজ ১০ এ আপগ্রেড করবেন।আপনি এই আপডেটটি সরাসরি উইন্ডোজ আপডেট অপশনে গেলে পাবেন না। আপডেটটা পেতে হলে এই অ্যাপটি আগে ডাউনলোড করবেন। এরপর অ্যাপটা ওপেন করে অ্যাপ এর থেকেই আপডেট চেক করবেন।যদি আপনার মোবাইল এর জন্য উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড এভেইলেবল হয় তাহলে ওই অ্যাপ থেকেই আপনি জানতে পারবেন এবং এরপরে সেটিংস থেকে সাধারনভাবে আপডেট দিতে পারবেন। আপডেট এর সাইজ সরবোচ্চ ৯০০ এমবি।