paidvers

PaidVerts

Friday, March 25, 2016

Gp All Users 26 Mb Free...

জিপি তার সকল ইউজারদেরকে দিচ্ছে 26 MB ডাটা
একদম ফ্রি !! অফারটি পেতে*5000*168#ডায়াল করেন। এমবি চেক করতে ডায়াল করুন*566*13#
মেয়াদঃ 2 দিন।

Tuesday, March 22, 2016

Windows 10 এর জন্য কিছু সেরা অ্যাপ নিয়ে নিন...।



Perfect Tube

সেরা অ্যাপস বলতে হলে প্রথমেই এই অ্যাপটার কথা বলতে হয়।উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ  কোন অফিশিয়াল ইউটিউব অ্যাপ ছিল না।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এর এই ইউটিউব অ্যাপটা এন্ড্রইড বা আইওএস এর অফিশিয়াল ইউটিউব অ্যাপ এর থেকে কোন অংশে কম না।চ্যানেল সাবস্ক্রাইব,ভিডিও আপলোড,ভিডিও ডাউনলোড,অফলাইন ইত্যাদি সব ফিচারসই আছে এই অ্যাপে।অ্যাপ এর ইন্টারফেসও অনেক ভাল।অ্যাপটা উইন্ডোজ ১০ পিসিতেও ব্যবহার করা যাবে।


Perfect Weather

এটা একটা weather অ্যাপ।অর্থাৎ বুঝতেই পারছেন এটা দিয়ে আবহাওয়ার অবস্থা জানতে পারবেন।যদিও এর জন্য মাইক্রোসফট এর ডিফল্ট অ্যাপ MSN Weather আছে।কিন্তু এই অ্যাপে আপনি এক্সট্রা আরও কিছু ফিচারস পাবেন।যেমন, ঠিক কোন সময় আপনার এলাকায় সূর্য উঠবে বা অস্ত যাবে,কখন ঝড় হবে বা বৃষ্টি হবে (যদিও এটা msn weather অ্যাপে আছে) এবং এছাড়াও আরও অনেক ফিচারস পাবেন এই অ্যাপে যেমন আগামি ৯ দিনের আবহাওয়া ধারাবাহিকভাবে দেখা।এছাড়া অ্যাপ এর ইন্টারফেসটাও অনেক সহজ এবং আকর্ষণীয়।এই অ্যাপটিও আপনি উইন্ডোজ ১০ পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।


Loadkit Download Manager

নাম শুনেই বুঝতে পারছেন এটা একটা ডাউনলোড ম্যানেজার, ডাউনলোড ম্যানেজার বললে ভুল হবে,এটা একটা আলটিমেট ডাউনলোড ম্যানেজার।আলাদা আলাদা কেটাগরিতে ডাউনলোড,সরাসরি অ্যাপ থেকে নেট ব্রাউজ করে ডাউনলোড,শিডিউল ডাউনলোড,রিজিউম সাপোর্ট ইত্যাদি সব প্রয়োজনীয় ফিচারসই আছে এই ডাউনলোডারে।তবে এই অ্যাপ এর ফ্রি ভার্শনে শুধুমাত্র ৬৪ টি ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন।এই অ্যাপটাও উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এবং পিসি ২ টাতেই ব্যবহার করতে পারবেন।


Xmusic Premium

এটা একটা মিউজিক প্লেয়ার।এটা আইওএস প্লাটফর্ম এর একটা বিখ্যাত মিউজিক প্লেয়ার।আইওএস প্লাটফর্ম থেকেই এই মিউজিক প্লেয়ার অ্যাপটা উইন্ডোজ প্লাটফর্মে পোর্ট করা হয়।যদিও মিউজিক প্লেয়ার এর দিক থেকে উইন্ডোজ ১০ এর ডিফল্ট Groove Music যথেষ্ট ভাল, তবুও এটা কোন দিক থেকে কম যায় না।এটাতে আপনি আপনার মোবাইল এর মিউজিকগুলো ছাড়াও যেকোনো ইংলিশ গান অনলাইনে সার্চ করে শুনতে পারবেন এবং ভিডিও দেখতে পারবেন।এছাড়া এটার ইন্টারফেসও চমৎকার।তবে এই অ্যাপটা আপনি শুধুমাত্র ৩ মাস ফ্রি ব্যবহার করতে পারবেন।এই অ্যাপটা শুধুমাত্র উইন্ডোজ ১০ মোবাইলেই চলবে।


Win Screens

এটা একটা কাস্টোমাইজেশন অ্যাপ।এই অ্যাপটা দিয়ে আপনি আপনার লকস্ক্রিন বিভিন্ন ভাবে সাজাতে পারবেন এবং ইচ্ছা হলে আপনার লকস্ক্রিনে আপনার পছন্দের ওয়ালপেপার এর সাথে আপনার পারসোনাল ইনফো এবং ইমেইল এড্রেসও যোগ করে রাখতে পারবেন  এবং আপনার ফেভারিট ক্রিকেট টিম এর লোগো সহ কোন মেসেজও সেট করে রাখতে পারবেন।এছাড়া যেকোনো দিনের bing ওয়ালপেপারও আপনার ইচ্ছামত ইফেক্ট দিয়ে সাজাতে পারবেন।এই অ্যাপটা আপনি উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এবং পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

Zapya

এটা একটা ফাইল শেয়ারিং এর অ্যাপস।এটার সাহায্যে খুব দ্রুত আপনার উইন্ডোজ মোবাইল বা পিসি থেকে কোন ফাইল আইফোন বা এন্ড্রইড বা উইন্ডোজ পিসি বা ট্যাবলেট বা ফোন যেকোনো কিছুতে ওয়াইফাই এর সাহায্যে ফাইল সেন্ড করতে পারবেন।এটা shareit এর থেকে অনেক দ্রুত কাজ করে।


Truecaller

এই অ্যাপটার সাথে অনেকেই পরিচিত।আইওএস এবং এন্ড্রইড প্লাটফর্মেও এই অ্যাপটা আছে।এই অ্যাপটার সাহায্যে আপনার মোবাইলে যত ফোন আসে সবগুলা নাম্বার এর ভেরিফিকেশন চেক করতে পারবেন অর্থাৎ কলটা কি সাধারন কল ছিল না কি স্প্যাম কল ছিল সেটা জানতে পারবেন।যদিও সব নাম্বার এর ক্ষেত্রে এটা সম্ভব না।এছাড়া কোন কলটা রিসিভ করা আপনার জন্য নিরাপদ আর কোনটা না সেটাও জানতে পারবেন।

Device Diagnostics Hub

এটা একটা এডভান্সড লেভেল এর অ্যাপ।এই অ্যাপটি ফোন এর ডেভেলপার অপশন এর সাথে সংযোগ রেখে ফোন এর রিয়ালটাইম রেম ইউজেস,প্রসেসর ইউজেস ইত্যাদি দেখাতে পারে এবং ফোন এর ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপস ক্লোজ করার মাধ্যমে ফোন এর কিছুটা রেম ফ্রি করে ফোনকে অপটিমাইজ করতে পারে।এছাড়াও অ্যাপ থেকে সরাসরি ফোন শাট ডাউন এবং রিস্টার্ট করা যায়।


Action Note

এটা একটা নোট লেখার অ্যাপ।যদিও খুবই সাধারন একটা অ্যাপ,কিন্তু এটাতে শুধুমাত্র এটাতে ১ টা স্পেশাল ফিচার আছে।এই অ্যাপ এর সাহায্যে আপনি ইচ্ছামত যেকোনো নোট লিখে আপনার একশন সেন্টার বা নোটিফিকেশন বারের সামনে ঝুলিয়ে রাখতে পারবেন। মানে এক কথায়, একশন সেন্টার এর উপরে নোট লিখে রাখতে পারবেন।এই অ্যাপটা আপনি মোবাইল এবং পিসিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

Saturday, March 19, 2016

উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশন।দেখে নিন নতুন কি কি থাকছে এতে।


নতুন স্টার্ট স্ক্রিন

উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর স্টার্ট স্ক্রিনে কিছু চেঞ্জ আনা হয়েছে।উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ আগে স্টার্ট স্ক্রিনের পেছনে নিজের ইচ্ছামত ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়া যেত না।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে এটা সম্ভব এবং একই সাথে আছে টাইলস ট্রান্সপিরেসি যার ফলে স্টার্ট স্ক্রিন এখন আগের থেকে অনেক স্মার্ট।

নতুন একশন সেন্টার

একশন সেন্টার অর্থাৎ যেটাকে আমরা নোটিফিকেশন বার বলি সেটাতেও কিছু চেঞ্জ আনা হয়েছে।আগে উইন্ডোজ ফোনে একশন সেন্টারে ৪ টির বেশি কুইক একশন বাটন রাখা যেত না,কিন্তু  এখন একশন সেন্টারের বাটনগুলা সুবিধামত এক্সপান্ড করা যাবে, অর্থাৎ ১৫ টিরও বেশি কুইক একশন বাটন রাখা যাবে (উইন্ডোজ ১০ পিসির মত)।

ইন্টারএকটিভ নোটিফিকেশনস

উইন্ডোজ ১০ এ আপনার মোবাইলে আশা প্রত্যেকটি নোটিফিকেশনে আপনি আলাদা আলাদাভাবে একশন নিতে পারবেন (যদি যে অ্যাপ থেকে নোটিফিকেশন এসেছে ওই অ্যাপটি টা এলাউ করে)।সাধারনভাবে আপনি যেকোনো মেসেজ এবং ইমেইল এর রিপ্লাই এবং ফেসবুকে টিউমেন্ট এর রিপ্লাই আপনার নোটিফিকেশন বার অর্থাৎ অ্যাকশান সেন্টার থেকেই দিতে পারবেন।নতুন করে অ্যাপ লঞ্চ করতে হবে না।



নতুন কিবোর্ড

উইন্ডোজ ফোন এর ডিফল্ট কিবোর্ড আগে থেকেই অন্যান্য ওএস এর থেকে অনেক বেশি কমফোর্টেবল ছিল।উইন্ডোজ ১০ এ এই কিবোর্ডকে আরও একটু উন্নত করা হয়েছে এবং নতুন কয়েকটি ফিচার যোগ করা হয়েছে।ওয়ার্ড ফ্লো ফিচারের সাথে আরো থাকছে ভয়েস এর সাহায্যে টাইপ করা।উল্লেখ্য, উইন্ডোজ ফোন এর ভয়েস রিকগনাইজেশন অন্যান্য ফোন এর থেকে অনেক উন্নত।এছাড়া কিবোর্ডে নতুন একটা বাটন যোগ করা হয়েছে যার সাহায্যে আপনি টাইপিং কারসরকে ইচ্ছামত নেভিগেট করতে পারবেন। এছাড়া বাংলা ফোনেটিক কিবোর্ড তো থাকছেই।



ওয়ান হ্যান্ডেড মোড

বড় স্ক্রিনের মোবাইলগুলো যাতে সহজে এক হাতে ইউজ করা যায় তাই অনেক মোবাইলেই এই ওয়ান হ্যান্ডেড মোড ফিচারটি দেয়া হয়।এর সাহায্যে মোবাইলটির স্ক্রিন ছোট হয়ে হাতের কাছে চলে আসে যাতে সহজেই টা এক হাতের আঙ্গুল দিয়ে ব্যবহার করা যায়।আগে এই ফিচারটি উইন্ডোজ ফোনে ছিল না,কিন্তু উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে এই ফিচারটি পাওয়া যাবে।



নতুন সেটিংস মেনু ইন্টারফেস

উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এর সেটিংস মেনু ছিল অনেকটা এলোমেলো।সেটিংস্‌ এর কোথায় কি আছে তা খুজে পেতেই অনেকটা সময় চলে যেত।যদিও ৮.১ আপডেট ২ তে সেটিংস্‌ মেনু কিছুটা সাজানো গোছানো দেখা যায়।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এ  সেটিংস্‌ মেনুকে আরও বেশি সহজ করা হয়েছে এবং আরও ইম্প্রুভড ইন্টারফেস দেয়া হয়েছে।



নতুন ইন্টারনেট ব্রউজার

মাইক্রোসফট এজ।আপনি যদি কোনদিন পিসিতে উইন্ডোজ ১০ ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনি অবশ্যই এটার সাথে পরিচিত।এই ব্রাউজারটি ইউজ করার পরেও ভাল লাগেনি এমন মানুষ পাওয়া কঠিন।এটার সম্পর্কে তেমন বেশি কিছু বলার দরকার নাই।অসাধারন একটা ব্রাউজার।অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্রাউজার এর থেকে ফাস্ট,ইন্টারফেসটাও অনেক ইজি,এছাড়া এক্সট্রা অনেক ফিচারসও আছে।উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আপনি এই ব্রাউজারটির মোবাইল ভারশন পাবেন।



ইউনিভারসাল অ্যাপ স্টোর

উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে চলবে উইন্ডোজ ইউনিভারসাল অ্যাপস।ইউনিভারসাল অ্যাপস হচ্ছে সেই অ্যাপসগুলো যা উইন্ডোজ ১০ চালিত সব ধরনের ডিভাইসেই চলবে।ডেভেলপাররা অ্যাপস ডেভেলপ করবেন সমগ্র উইন্ডোজ প্লাটফর্ম এর জন্য যা কোন এক ধরনের ডিভাইস এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না।অনেকেরই ধারনা উইন্ডোজ স্টোরে অ্যাপস এর সংখ্যা খুবই কম।ধারনাটা ৮০% ভুল।উইন্ডোজ স্টোরে আপনার প্রয়োজনীয় প্রায় সব অ্যাপসই পাবেন।বিশ্বাস না হলে একবার উইন্ডোজ স্টোর থেকে ঘুরে আস্তে পারেন।উইন্ডোজ স্টোর প্রতিদিনই ইম্প্রুভ হচ্ছে।আর বর্তমানে উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আইওএস অ্যাপস পোর্ট করা হচ্ছে।তাই ইউনিভারসাল অ্যাপস এর কোয়ালিটি নিয়ে চিন্তার কিছুই নাই।



নতুন মেইল অ্যাপ

উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে থাকছে এখন পর্যন্ত সবথেকে উন্নত মেইল ক্লায়েন্ট Outlook Mail। এই মেইলটি ইউজ করতে হলে আপনার আউটলুক মেইলেই অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে তা না,যেকোনো মেইল অ্যাকাউন্টেই আপনি এই অ্যাপটি ইউজ করতে পারবেন।ইন্টারফেস,ইন্টারগ্রেশন,ফিচারস সব দিক থেকেই এটা অন্যান্য মেইল অ্যাপ এর থেকে অনেক এগিয়ে।এই অ্যাপে মেইল টাইপ করার সময়ও আপনি এমন কয়েকটি ফিচারস পাবেন যা সাধারনত অন্য কোন মেইল অ্যাপে পাবেন না।



স্কাইপ ইন্টারগ্রেশন

উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আপনাকে স্কাইপ ইউজ করতে স্কাইপ এর অ্যাপ ইন্সটল করে রাখতে হবে না।স্কাইপ আপনার মেসেজিং অ্যাপ এর সাথে ইন্টারগ্রেটেড থাকবে।এই ফিচারটা দেয়া হয়েছে যাতে আপনি কখনও একটা স্কাইপ কলও মিস না করেন।উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আপনি যেকোনো স্কাইপ মেসেজ এর রিপ্লাইও আপনার ডিফল্ট মেসেজিং অ্যাপ থেকে দিতে পারবেন।



ইউনিভারসাল অফিস অ্যাপস


উইন্ডোজ ফোন ৮.১ এ যদিও মাইক্রোসফট অফিস অ্যাপস ইউজ করা যেত, তবুও কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল।ওয়ার্ড,এক্সেল,প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি সবকিছু দেখতে পারা গেলেও ক্রিয়েট করার সময় সব ধরনের ফিচার পাওয়া যেত না।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এর ইউনিভারসাল ওয়ার্ড,এক্সেল,প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি ক্রিয়েট করা এখন অনেক সহজ এবং ক্রিয়েট করার সময় প্রায় অধকাংসশ রিসোর্স ই পাওয়া যায়।মোটকথা, উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে অফিস প্রগ্রামে কাজ করার সময় আপনি অনেকটা পিসির অফিস অ্যাপস এর মত এক্সপেরিএন্স পাবেন।এছাড়া অফিস অ্যাপগুলার ইন্টারফেসও যথেষ্ট ইম্প্রুভড এবং সহজ।



কন্টিনাম (Continuum)

এটা উইন্ডোজ ১০ চালিত হাই এন্ড ডিভাইস অর্থাৎ লুমিয়া ৯৫০ এবং লুমিয়া ৯৫০ এক্সএল এর ফিচার।উইন্ডোজ ১০ চালিত এই দুটি ডিভাইস মাইক্রোসফট ডিসপ্লে ডক এর সাহায্যে বা মিরাকাস্ট এর মাধ্যমে যেকোনো ডিসপ্লেতে কানেক্ট করলেই ডিসপ্লেটি উইন্ডোজ ১০ পিসিতে পরিনত হবে।মাউস এবং কিবোর্ড কানেক্ট করে এটাকে সহজেই পিসির মত  ব্যবহার করা যাবে।যদিও কিছু সীমাবদ্ধতা আছে,যেমন win32 অ্যাপস অর্থাৎ ডেস্কটপ অ্যাপস কন্টিনামে চলবে না।কিন্তু মেইল লেখা,টাইপ করা,ছবি বা ভিডিও দেখা ইত্তাতি কাজ খুব সহজেই করা যাবে এবং সিলেক্টেড কিছু ইউনিভারসাল অ্যাপসও চলবে।


কিভাবে আপডেট দিবেন

এছাড়াও আরও অনেক ফিচারস আছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে যা এখানে বলা হয় নি।সব ফিচারস মিলিয়ে উইন্ডোজ ১০ মোবাইলকে One of the most productive phones বলা যায়।এবার বলি কিভাবে আপনার লুমিয়াটি উইন্ডোজ ১০ এ আপগ্রেড করবেন।আপনি এই আপডেটটি সরাসরি উইন্ডোজ আপডেট অপশনে গেলে পাবেন না। আপডেটটা পেতে হলে এই অ্যাপটি আগে ডাউনলোড করবেন। এরপর অ্যাপটা ওপেন করে অ্যাপ এর থেকেই আপডেট চেক করবেন।যদি আপনার মোবাইল এর জন্য উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড এভেইলেবল হয় তাহলে ওই অ্যাপ থেকেই আপনি জানতে পারবেন এবং এরপরে সেটিংস থেকে সাধারনভাবে আপডেট দিতে পারবেন। আপডেট এর সাইজ সরবোচ্চ ৯০০ এমবি।



গ্রামীণফোনের সকল সিমের বন্ধ ও সচল ইন্টারনেট অফার......



(1) ২০ টাকায় ২০০০ এমবি
এই অফারটা গ্রামীণফোনের নতুন একটা অফার। এতে আপনি ২০ টাকায় পাবেন মোট ২০০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট। Active করতে ডায়াল করুন *৫০০০*৭৬# এই ২০০০ Mb এর মেয়াদ ৭ দিন। এটা রাত ১২.০০-সকাল ১০.০০টা পর্যন্ত।
(2) ৪৪ টাকায় ৮ জিবি
এটা গ্রামীনফোন বন্ধ সিমের অফার। এটা আপনার ৯০ দিন বন্ধ থাকা সিমের জন্য প্রযোজ্য।আপনার বন্ধ সিম এই অফারের আওতায় আছে কিনা তা জানতে আপনার মোবাইলে মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করুন BHK 017xxxxxxxxxxx আর পাঠিয়ে দিন 9999 নাম্বারে। [BHK স্পেস আপনার নাম্বার] যদি আপনার সিম ঐ অফারের আওতায় থাকে তবে আপনাকে মেসের মাধ্যমে জানানো হবে।তখন আপনি *১১১*৯০# ডায়াল করে ৯ টাকায় ২ জিবি করে মোট ৪ বার নিতে পারবেন।এটার মেয়াদ থাকবে ১৫ দিন পরে আপনি চাইলে মেয়াদ বাড়াতে পারবেন।
(3) ৯ টাকায় ১ জিবি
এটা গ্রামীনফোন সিমের যারা নিজেদের সিম বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিষ্ট্রেশন করবে তাদের জন্য। আপনার জিপি সিমটি বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিষ্ট্রেশন করে আপনার জিপি সিমে ১১ টাকা রেখে ডায়াল করুন *৫০০০*৯৯# এটার মেয়াদ থাকবে ৭ দিন ব্যবহার করতে পারবেন রাত ২.০০ টা থেকে দুপুর ১২.০০ টা পর্যন্ত।
(4) ৬৪ টাকায় ১ জিবি
এটা গ্রামীনফোনের সকল সিমের জন্য।এই অফারটি নিতে ডায়াল করুন *৫০০০*১৯২# এটার মেয়াদ থাকবে ৫ দিন।
(5) ৫০ এমবি ইন্টারেট একদম ফ্রী
এটা যারা গ্রামীনফোন সিমের একটা অফার। যারা গত ৬ ডিসেম্বর এর পর থেকে ১৫০ কেবির উপর ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি তারা এই অফারটি পাবেন। অফার টি Active করতে আপনার ৬ ডিসেম্বর ২০১৫ইং এরপর থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার সিম থেকে ডায়াল করুন *৫০০০*১১৩#

Thursday, March 17, 2016

জেনে নিন ডি এস এল আর লেন্সের প্রকারভেদ



ভালো ছবি তোলার জন্য ভালো ক্যামেরার কোন বিকল্প নেই। ক্যামেরার জগতে এখন পর্যন্ত রাজত্ব করে যাচ্ছে ডিজিটাল সিঙ্গেল লেন্স রিফ্লেক্ট বা ডিএসএলআর ক্যামেরা। ডিএসএলআর ক্যামেরার অপরিহার্য অংশ হলো লেন্স। একেক ধরণের ছবি তোলার জন্য একেক ধরণের লেন্স ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ডিএসএলআর ক্যামেরার সাথে উপযুক্ত লেন্স ব্যবহার করলে ছবি হবে আরও প্রাণবন্ত এবং আকর্ষণীয়। জেনে নেয়া যাক কোন লেন্সের কী কী কাজ।


স্ট্যান্ডার্ড জুম লেন্স : ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে সাধারণ ছবি তোলার জন্য এসব লেন্স ব্যবহার হয়ে থাকে। এসব লেন্স দিয়ে ১৮ মিলিমিটার থেকে ১৩৫ মিলিমিটার দুরত্বের নিখুঁত ছবি তোলা যায়। এই লেন্স সাধারণত ডিএসএলআরের বডির সাথে নির্দিষ্ট লেন্স হিসেবে পাওয়া যায়। ১৮ থেকে ৫৫, ১৬ থেকে ৮০, ১৮ থেকে ১০৫ মিলিমিটারের হয়ে থাকে। এসব লেন্সের ফোকাল লেন্থ ৩.৫ থেকে ৫.৬ এবং ৪ থেকে ৫.৬ হয়ে থাকে। ফটোগ্রাফি শেখার জন্য এই লেন্স গুলো উত্তম। এছাড়া এই লেন্স গুলো দিয়ে ওয়াইড এবং টেলি জুমের প্রাথমিক পর্যায়ের ছবিগুলো তোলা যায়।

প্রাইম লেন্স : প্রোট্রেট বা ক্লোজ ছবি তোলার জন্য প্রাইম লেন্সের জুড়ি নেই। স্ট্যান্ডার্ড লেন্স ব্যবহার শেখার পর প্রাইম লেন্সে ছবি তুললে অসাধারণ ছবি তোলা যায়। স্বল্প আলোতে ছবি তোলা, বোকেহ, ক্লোজআপ শট এবং প্রোট্রেট ছবি তোলার জন্য উত্তম লেন্স এটি। এই লেন্স দিয়ে সাবজেক্টের ব্যাকগ্রাউন্ডকে ব্ল্যার করে
দেয়া যায়। কয়েকটি ফরম্যাটে প্রাইম লেন্স পাওয়া যায়। এর মধ্যে ৩৫,২৪,৫০ এবং ৫৫ মিলিমিটার উল্লেখযোগ্য। এই লেন্সগুলোর অ্যাপারচার ১.৮,১.৪,১.২ এবং ১ হয়ে থাকে।

ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স : এই লেন্সগুলো প্রাইম লেন্সের মতোই। তবে এতে কিছু প্রকারভেদ রয়েছে। লেন্সের প্রকারভেদ অনুসারে ফিক্সড অ্যাপারচারের লেন্স হয়ে থাকে এগুলো। এই লেন্সগুলো দিয়ে ওয়াইড অ্যাঙ্গেল ভিউ এবং যে কোন ক্ষুদ্র অংশ ফোকাস করে ছবি তোলা যায়। ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্সগুলো সাবজেক্ট, ফোরগ্রাউন্ড এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের বিবর্ধক হিসেবে সুবিধা প্রদান করবে। এই লেন্স দিয়ে গ্রুপ ছবি, স্থাপত্য এবং ল্যান্ডস্কেপ ছবি তুললে ছবির মান ভালো থাকে। এই লেন্স গুলো ২২ এবং ২৪ মিলিমিটার হয়ে থাকে। লেন্সগুলোর ফোকাল পয়েন্ট এফ বাই ২ অথবা ২.৮ হয়ে থাকে।

টেলিফটো জুম : নামের সাথে যেহেতু জুম আছে সেহেতু বোঝা যায় দূরের ছবি তোলার জন্য লেন্সগুলো ব্যবহার হয়ে থাকে। অনেক দূর থেকে এই লেন্সের মাধ্যমে নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু অথবা পুরো বিষয়বস্তু পরিস্কারভাবে ধারণ করা যায়। অন্যান্য লেন্সের তুলনায় এই লেন্স গুলো বৃহৎ এবং অধিক ওজনের হয়ে থাকে। এই লেন্সগুলো খেলাধুলা এবং ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফির জন্য উত্তম। সংকীর্ণ ডেপথ অব ফিল্ড থাকলে এই লেন্স দিয়ে ব্যাকগ্রাউন্ড অথবা ফোরগ্রাউন্ডকে ব্লার করে ছবি তোলা যায়। এই লেন্স গুলো ৫৫ থেকে ২৫০ অথবা ৭০ থেকে ৩০০ মিলিমিটার দুরত্বের হয়ে থাকে। ক্যামেরায় এই লেন্স লাগিয়ে ছবি তোলার ক্ষেত্রে ট্রাইপড ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

সুপার জুম লেন্স : এই জুম লেন্স গুলো কাছের বস্তু তোলার সাথে সাথে দুরের বস্তুও তোলা যায়। সাধারণত পারিবারিক অনুষ্ঠান বা কোন হলের অনুষ্ঠানে ছবি তোলার জন্য এই লেন্সগুলো উত্তম। এই লেন্সগুলো ১৮ থেকে ২০০ মিলিমিটারের মধ্যে হয়ে থাকে। এই লেন্স দিয়ে মোটামুটি সব ধরণের ছবি তোলা যায়। এই লেন্সগুলোর অ্যাপারচার ২.৮ থেকে ৪-৫.৬ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ম্যাক্রো লেন্স : ১:১ রেশিওর ছবি তোলার জন্য উত্তম লেন্স হলো ম্যাক্রোলেন্স। এই লেন্সগুলো ফুল, পোকামাকড় সহ যে কোন বস্তুর কাছাকাছি ছবি তোলার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই লেন্সগুলোর ইমেজ শার্পনেস চমৎকার এবং খুব সুক্ষ ডেপথ অব ফিল্ড রয়েছে। যার কারণে ছবির বিষয়বস্তু পুরোপুরি নিখুঁত থাকে। এই লেন্সগুলো ২৪,৮৫,৬০ থেকে শুরু করে ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এই লেন্সগুলোর ফোকাল পয়েন্ট ৩.৫ থেকে ২.৮ পর্যন্ত হয়।

ইংরেজী নিয়ে কিছু মজার তথ্য


1) সবচেয়ে লম্বা ইংরেজি শব্দ হল-
Floccinaucinihilipilification
 2) 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ L=12, E=5, T=20,
 T=20, E=5, R=18(অক্ষরের অবস্হানগত সংখ্যা)
সুতরাং 12+5+20+20+5+18=80
 3) ইংরেজি madam ও reviver শব্দকে উল্টো করে
 পড়লে একই হবে।
4) “a quick brown fox jumps over the lazy dog”
বাক্যটিতে ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।
5) “ i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।
6) “Education” ও “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel
আছে।
7) “Abstemious ও Facetious ” শব্দে সবগুলো vowel
আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো
 ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে।
8) ইংরেজি Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Q এ
 পরে u আছে।
9) Queueing এমন একটি শব্দ যার মধ্যে ৫টি vowel
একসঙ্গে আছে।
10) একই অক্ষরের পুনরাবৃত্তি না করে সবচেয়ে
 দীর্ঘ শব্দ হল Uncopyrightable।
 11) Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার
 মধ্যে vowel নাই।
12) Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel
সমৃদ্ধ শব্দ যাতে ১৮টি vowel আছে।
13) vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A (একটি) ও I
 (আমি) ।
14) vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By।
 15) গুপ্তহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ Assassination
মনে রাখার সহজ উপায় হল গাধা-গাধা-
আমি-জাতি।
16) Lieutenant শব্দের উচ্চারণ লেফট্যান্যান্ট
 বানান মনে রাখার সহজ উপায় হল মিথ্যা-
তুমি-দশ-পিপড়া।
17) University লেখার সময় v এর পরে e ব্যবহৃত
 কিন্তু Varsity লেখার সময় v এর পরে a ব্যবহৃত হয়।
18) “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে।
 মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো উল্টো
 ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-a) আছে।
19) “Exclusionary” ৫টি vowel সমৃদ্ধ এমন একটি শব্দ
 যার মধ্যে কোন অক্ষরের পূনারাবৃত্তি নাই।
20) ”study, hijak, nope, deft” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি
 অক্ষর ক্রমানুসারে আছে।
21) “Executive ও Future“এমন দুটি শব্দ যাদের এক
 অক্ষর পর পর vowel আছে।
22) Mozambique এমন একটি দেশের নাম যাতে
 সবগুলো vowel আছে।
23) A1 একমাত্র শব্দ যাতে ইংরেজী অক্ষর ও
 সংখ্যা আছে।
24) I এর পরে am বসে কিন্তু I is the ninth letter of
 alphabet !!!!!!!!!!!!
 25) It is raining.
 26) Bristi is reading.
 27) বাক্য দুইটির অর্থ কিন্ত একটাই, বৃষ্টি পড়ছে
28) Stewardesses হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ
 যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু বাম হাত ব্যবহৃত
 হয়।
29) Dreamt একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষে
mt আছে ।
30) ইংরেজিতে ৩টি শব্দ আছে যাদের
 শেষে ceed আছে । সেগুলো হলঃ proceed ,
 exceed , succeed
 31) Almost সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যার
 বর্ণগুলো ক্রমানুসারে আছে ।
32) ইংরেজিতে মাত্র ৪টি শব্দ আছে যাদের
 শেষে dous আছে। এগুলো হলঃ tremendous ,
 horrendous , stupendous , hazardous
 33) Lollipop হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা
 কিবোর্ডে লিখতে শুধু ডান হাত ব্যবহৃত হয়।
34) screeched হল এক syllable বিশিষ্ট সবচেয়ে বড়
 ইংরেজি শব্দ।
35) Underground এমন একটি শব্দ যা প্রথম ৩টি অক্ষর
und শেষেও রয়েছে।
36) set শব্দের সবচেয়ে বেশি অর্থ রয়েছে।
37) therein এমন একটি শব্দ যা থেকে কোন রকম
 সাজানো ছাড়াই ১০টি নতুন শব্দ তৈরী করা
 যায়। সেগুলো হলঃ the, there, he, in, rein, her, here,
 ere, therein, herein
 38) Typewriter সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা
 কিবোর্ডে লিখতে শুধু উপরের সারি ব্যবহৃত
 হয়।
39) indivisibility এমন একটি শব্দ যাতে একটি মাত্র
vowel i ৬ বার আছে।
40) Bookkeeper শব্দে ৩ জোড়া অক্ষর oo,kk,ee
পাশাপাশি আছে।
41) understudy এমন একটি শব্দ যাতে ৪টি ক্রমিক
 অক্ষর rstu আছে।
42) queue একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষের ৪
 অক্ষর বাদ দিলেও একই উচ্চারণ হয়।

কিভাবে স্মৃতিশক্তির যত্ন নিবেন


ইতিবাচক চিন্তা করুনঃ নেতিবাচক চিন্তা মন
 থেকে ঝেড়ে ফেলুন। সন্দেহবাতিক মন
 মস্তিষ্কের ক্ষতি করে। মনের সঙ্গে
 মস্তিষ্কের যোগাযোগটা খুব গভীর। তাই
 মনের পরিচর্যা করুন। নিজেকে নিয়োজিত
 রাখুন সৃষ্টিশীল কাজে।
ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ করুনঃ ক্রোধ বা রাগ মন ও
 মস্তিষ্কের শত্রু। আমরা যখন রেগে যাই তখন
 শরীরে নিঃসৃত হয় বিশেষ এক ধরনের
 রাসায়নিক যৌগ যা আমাদের মস্তিষ্কের
 কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
মেডিটেশন করুনঃ নিয়ম করে দিনের কিছু সময়
 মেডিটেশন করুন। যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।
 সম্ভব না হলে অন্তত সকাল-সন্ধ্যা খোলা
 ময়দানে হাঁটুন। এ অভ্যাসগুলো মস্তিষ্কের
 কর্মক্ষমতা বাড়ায়। মস্তিষ্কের তথ্য ধারণ
 ক্ষমতা বাড়ায়। স্মরণশক্তি মূলত নির্ভর করে
 আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতার ওপর।
 মেডিটেশন আমাদের চিন্তা করার ক্ষমতা
 বাড়ায়।
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিনঃ সারাক্ষণ কাজ
 আমাদের মস্তিষ্ককে ক্লান্ত করে তোলে।
 ক্লান্তি মস্তিষ্কের কাজ করার ক্ষমতাকে
 কমিয়ে দেয়। তাই পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
 প্রতিদিন গড়ে ছয়-সাত ঘণ্টা ঘুমান। দীর্ঘ
 কাজের ফাঁকে একটু ব্রেক দিন। কাজে
 মনোনিবেশ করা সহজ হবে।