paidvers

PaidVerts

Friday, January 15, 2016

এবার উইন্ডোজ ফোন ব্যবহারকারীরা ভিপিএন দিয়ে ফেইসবুক সহ ব্লক হয়ে যাওয়া ওয়েবসাইট ব্রাউজ করুন।

আজ আপনাদের কাছে উইন্ডোজ ফোনে ভিপিএন ব্যবহার করার প্রক্রিয়া তুলে ধরব।  সরকার ফেইসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ব্লক করে অনেককেই বেশ বিপদে ফেলে দিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই আমরা এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর উপর নির্ভরশীল। এই প্রক্রিয়ায় আপনি হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার, ফেইসবুক টুইটার সব ব্লক করে দেয়া অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রথমে স্টোরে যান। সার্চ বক্সে Hotspot Shield Free VPN লিখে সার্চ দিন। আর যদি না খুজে পান তাহলে এই নিন লিংকঃDownload এখানে গিয়ে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার অ্যাপ চালু করে মাইক্রোসফট আইডি দিয়ে লগিন করুন।
Screenshot

উপরের ছবির মত আসবে। লাল জায়গায় ক্লিক করে নির্দেশনা অনুসরন করুন।  পরবর্তি নির্দেশনা অনুসরক করলেই হবে। আর যদি না পারেন তাহলে ভিডিও টিউটোরিয়াল দিয়ে দিলাম। প্রয়োজন হলে এটা দেখে নিন, বুঝতে সুবিধা হবে। ধাপ ধাপে লিখে টিউন করতে গেলে প্রত্যেকটা ধাপের ছবি দেয়ার চেয়ে একটা ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করে ফেলা সহজ। 😀

ভিপিএন সেট হয়ে গেলে নিচের ছবির মত আসবেঃ
Screenshot

আসছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল। নতুন কি থাকছে এটাতে?

আমরা অনেকেই পিসিতে উইন্ডোজ ১০ ইউজ করছি  এবং উইন্ডোজ ১০ ইউজ করে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছি।উইন্ডোজ ১০ মাইক্রোসফট এর সর্বশেষ অপারেটিং সিস্টেম।অফিসিয়াল রিলিজের পর থেকে মাইক্রোসফট পিসির উইন্ডোজ ১০ কে আরও বেশি স্মুথ এবং স্টাবল করার চেষ্টার সাথে সাথে কাজ করে যাচ্ছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল নিয়ে।বছরের প্রথম দিক থেকে উইন্ডোজ ফোন অরথাত লুমিয়ার জন্য মাইক্রোসফট অনেকগুলো প্রিভিউ বিল্ড রিলিজ করে আসছে।প্রায় ১ বছর ধরে টেস্ট করার পরে এবার অফিসিয়াল রিলিজের পালা,যদিও মাইক্রোসফট উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর রিলিজ ডেট নিয়ে কনফার্ম কিছুই বলে নি।তবে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর RTM (Reliese To Manufacturer) বিল্ড (প্রিভিউ) কয়েকদিন আগেই ইনসাইডারদের কাছে রিলিজ করা হয়। তাছাড়া মাইক্রোসফট তাদের নতুন দুইটি মোবাইল ডিভাইস, লুমিয়া ৯৫০ এবং লুমিয়া ৯৫০ এক্সএল বাজারে ছাড়ে যেগুলো উইন্ডোজ ১০ মোবাইল প্রিলোডেড। তাই বলা যায়,উইন্ডোজ ১০ মোবাইল অফিসিয়াল রিলিজ বেশি দূরে নয়।২০১৬ এর প্রথমদিকে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল সব লুমিয়া আর এইচটিসি ডিভাইস এর জন্য রিলিজ করতে পারে মাইক্রোসফট।



উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশনে অসংখ্য ইন্টারফেস চেঞ্জ আনা হয়েছে এবং বেশ কয়েকটি নতুন ফিচারস যোগ করা হয়েছে।এবার দেখা যাক, কি কি থাকছে উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশনে।
১. নতুন লকস্ক্রিন এবং স্টার্ট স্ক্রিন এবং ইউজার ইন্টারফেস
উইন্ডোজ ১০ এর ফিচারস সম্পরকে বলতে গেলে প্রথমে যেটা বলতে হয় তা হল এটার ইউনিক ইন্টারফেস।উইন্ডোজ ফোন এর ইন্টারফেস আগে থেকেই অনেক আকর্ষণীয় ছিল।কিন্তু উইন্ডোজ ১০ এ যোগ করা হয়েছে স্টার্ট স্ক্রিন ব্যাকগ্রাউন্ড এবং টাইলস ট্রান্সপিরেসি যার ফলে আপনি আপনার স্টার্ট স্ক্রিনের পেছনে নিজের ইচ্ছামত ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে আপনার স্টার্ট স্ক্রিনকে করতে পারবেন আরও বেশি পারসোনাল এবং আকর্ষণীয়।এছাড়া লকস্ক্রিনেও নতুন ইন্টারফেস দেয়া হয়েছে যা আপনার ভাল লাগবেই।এবং উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর সেটিংস্‌ মেনু,ডায়ালার স্ক্রিন,কন্টাক্টস অ্যাপ,ফাইল এক্সপ্লোরার,উইন্ডোজ স্টোর ইত্যাদি সব জায়গাতেই ইম্প্রুভড ইন্টারফেস দেয়া হয়েছে যা আপনার ভাল লাগতে বাধ্য।

স্টার্ট স্ক্রিন
লকস্ক্রিন                                     

২. ইউনিভারসাল উইন্ডোজ অ্যাপস
উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারশনে চলবে উইন্ডোজ ইউনিভারসাল অ্যাপস।ইউনিভারসাল অ্যাপ এর বিষয়টা অনেকে বোঝেন না বা ক্লিয়ারলি জানেন না।ডেভেলপাররা উইন্ডোজ ১০ এর জন্য যেসব অ্যাপ ডেভেলপ করবেন সেগুলো একইসাথে উইন্ডোজ ১০ চালিত প্রায় সকল ডিভাইসে চলবে,প্রত্যেকটির জন্য আলাদাভাবে অ্যাপ ডেভেলপ করার দরকার হবে না।এই অ্যাপগুলাকে বলা হবে ইউনিভারসাল অ্যাপস।এই অ্যাপগুলা স্মার্টফোন,ল্যাপটপ,পিসি,ট্যাবলেট,ট্যাবলেট পিসি সব ডিভাইসেই চলবে।ইউনিভারসাল অ্যাপ এর ডিজাইন,ইন্টারফেস খুবই চমৎকার।ইউনিভারসাল অ্যাপ এর মান নরমাল এন্ড্রইড বা অন্য কোন ওএস এর অ্যাপ থেকে কতটা ভাল হতে পারে এটা Outlook Mail,Perfect Tube,Windows Calculator,Skype Messeging এই ধরনের কয়েকটি ইউনিভারসাল অ্যাপ ট্রাই করলেই বুঝবেন।

৩. প্রোজেক্ট এস্টোরিয়া এবং আইল্যান্ডউড
আগে উইন্ডোজ ফোন এর জন্য অ্যাপ ডেভেলপ করা ছিল ডেভেলপারদের জন্য অনেক কঠিন একটা কাজ।তাই আগে উইন্ডোজ স্টোরে অ্যাপ এর সংখ্যা ছিল অনেক কম যদিও প্রয়োজনীয় প্রায় সব অ্যাপই ছিল।কিন্তু মাইক্রোসফট এর আশা উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে অ্যাপ এর এই স্বল্পতা আর থাকবেনা।কারন মাইক্রোসফট ২ টি প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করছে যা দ্বারা ডেভেলপারদের উইন্ডোজ ১০ এর অ্যাপ তৈরি করতে নতুন কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হবে না।তারা তাদের এন্ড্রইড এবং আইওএস অ্যাপ এর প্রোগ্রামিং এর খুব কম পরিবর্তন করে তার প্রোগ্রামিং স্কিল ইউজ করে খুব সহজেই তার এন্ড্রয়েড বা আইওএস এর অ্যাপটি উইন্ডোজ ১০ প্লাটফর্মে আনতে পারবে।ফলে,উইন্ডোজ স্টোরে অ্যাপ এর সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক বাড়বে এবং প্রায় সব এন্ড্রইড এবং আইফোন এর অ্যাপই উইন্ডোজ ১০ এ পাওয়া যাবে।ইতমধ্যেই অনেক এন্ড্রইড এবং আইওএস এর অ্যাপ উইন্ডোজ ১০ এ পোর্ট করা হয়েছে।তবে প্রোজেক্ট এস্টোরিয়া অর্থাৎ এন্ড্রইড অ্যাপ পোর্টিং এর বিষয়টি সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে মাইক্রোসফট।



৪. কন্টিনাম 
কন্টিনাম উইন্ডোজ ১০ মোবাইল এর অন্যতম উল্লেখযোগ্য একটি ফিচার।এই ফিচারটি সব ডিভাইসে পাওয়া যাবে না।শুধুমাত্র কম্পিটেবল ডিভাইসগুলাতেই এই ফিচার পাওয়া যাবে।এখন শুধুমাত্র লুমিয়া ৯৫০ এবং লুমিয়া ৯৫০ এক্সএল এই দুইটি ডিভাইসে এই ফিচার আছে।এই ফিচার যেসব ডিভাইসে থাকবে সেগুলো মাইক্রোসফট ডিসপ্লে ডক এর সাহায্যে যেকোনো মনিটর বা ডিসপ্লেতে কানেক্ট করলেই মনিটরটিপরিণত হবে উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিসটেমে।হাতের কাছে পিসি না থাকলে এটার সাহায্যে যেকোনো ডিসপ্লেকে পিসি হিসেবে ইউজ করতে পারবেন যদিও বেসিক কাজগুলো ছাড়া তেমন কোন কাজ এটা দিয়ে করতে পারবেন না অর্থাৎ পিসির সব ধরনের কাজ করতে পারবেন না।কিন্তু মেইল পাঠানো,ওয়ার্ড ডকুমেন্ট এডিট বা ক্রিয়েট করা,প্রেজেন্টেশন ক্রিয়েট করা ইত্যাদি অনেক কাজই কন্টিনাম এর সাহায্যে করতে পারবেন।

৫. মাইক্রোসফট এজ ব্রাউজার
উইন্ডোজ ১০ পিসি ইউজাররা মাইক্রোসফট এজ ব্রাউজার এর সাথে অবশ্যই পরিচিত।এটা মাইক্রোসফট এর তৈরি ওয়েব ব্রাউজার যা তুলনামুলকভাবে অন্যান্য অনেক ওয়েব ব্রাউজার এর থেকে এডভান্সড এবং ফাস্ট।এজ ব্রাউজারে এমন কয়েকটি ফিচার আছে যা অন্যান্য অনেক ওয়েব ব্রাউজারে আপনি পাবেন না।এটা অনায়াসেই গুগল ক্রোম এবং ফায়ারফক্স ব্রাউজার এর সাথে কম্পেয়ারেবল।উইন্ডোজ ১০ মোবাইল ভারসনেও আপনি এই ব্রাউজারটি পাবেন যা স্মার্টফোন এর অনেক পপুলার ওয়েব ব্রাউজারকে হার মানাতে সক্ষম।


এছারাও উইন্ডোজ ১০ মোবাইলে আরও অসংখ্য ফিচার আছে যা আপনি ইউজ করলে বুঝতে পারবেন।উইন্ডোজ ১০ মাইক্রোসফট এর সর্বশেষ ওএস হওয়াতে মাইক্রোসফট এটা নিয়ে অনেক আশাবাদী এবং আমার মতে মাইক্রোসফট এই ব্যাপারে অনেকটাই সফল।পিসির ওএস এর বাজারটা মাইক্রোসফট খুব ভালভাবেই ধরে রেখেছে।এখন মাইক্রোসফট এর চিন্তা তাদের মোবাইল এর বাজার নিয়ে।এখন শুধু উইন্ডোজ ১০ মোবাইল অফিশিয়াল রিলিজের অপেক্ষা।

কোনটি মাস্টার কপি আর কোনটি ক্লোন কপি… জেনে নিন আসল স্মার্ট ফোন চেনার উপায়…

এ পর্যায়ে আমি স্মার্টফোন চেনায় কয়েকটি উপায় সম্পর্কে বলবো ।   এটি জানা থাকলে আপনি বুঝতে পারবেন কোনটি মাস্টার কপি আর কোনটি ক্লোন কপি ।
চলুন শুরু করা যাক ।

১. আপনার মোবাইলের স্ক্রীনে ডায়াল করুন *#0*#   আপনি  এলসিডি টেস্ট দেখতে পাবেন ।
২. আপনার মোবাইলের স্ক্রীনে ডায়াল করুন *#0228#   আপনি ব্যাটারী স্ট্যাটাস দেখতে পাবেন ।
৩. আপনার মোবাইলের স্ক্রীনে ডায়াল করুন *#1234#  আপনি বর্তমান সফটওয়ার ভার্সন, সিপি এবং সিএসসি সিরিয়াল নাম্বার দেখতে পাবেন ।
৪.  আপনার মোবাইলের হোম বাটন, ভলিউম আপ কী এবং পাওয়ার বাটন একসাথে প্রেস করুন মোবাইল বন্ধ অবস্থায় ।  আপনি মোবাইল এর বায়োস প্রোগ্রাম দেখতে পাবেন, যেখান থেকে আপনি হার্ড রিসেট দিতে পারবেন ।  সেটিং পরিবর্তন করতে পারবেন মোবাইল চালু করা ছাড়াই ।
৫.  মোবাইল এর ফার্মওয়্যার মুডে আপনি প্রয়োজনীয় অনেক কাজ সারাতে পারবেন এবং মোবাইল হ্যাং হয়ে গেলেও এ পজিশনে এসে সমাধান করতে পারবেন । আর এ অবস্থা থেকে ফিরে আসতে আপনাকে ব্যাটারী খুলতে হবে ।
আপনার মোবাইল যদি ক্লোন কপি হয় তবে এসব কোন প্রোগ্রাম কাজ করবেনা ।
আর যদি উপরোক্ত এসব প্রোগ্রাম বা সর্টকাট কাজ করে তবে আপনি নিশ্চিন্তে মোবাইলটি কিনতে পারেন ।  কেননা, এটি যে আসল স্মার্টফোন তাতে কোন সন্দেহ নেই ।  স্যামসাং ছাড়া অন্যান্য স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে কিছু কিছু কোড ভিন্ন হতে পারে ।

সেরা পিটিসি সাইট থেকে আয় করুন ক্লিক করে...।।

সাইটের বৈশিষ্টঃ
>> সাইটের নাম BUXONY
>> পেইডভার্ট, নিওবাক্স, এডফাইবার এর চেয়েও এই সাইট থেকে বেশি আয় করা সম্ভব।
>> এখানে ০.০২$ এর এড বেশি থাকে বলে অল্প ক্লিকেই বেশি ক্রেডিট পাওয়া যায়।
>> এড দেখার ক্ষেত্রে ঝামেলাও কম। কোন ক্যাপজা কোড নেই।
>> নতুন ট্যাব ওপেন করলেও টাইম কাউন্ট করে। তবে একটা ট্যাবই ওপেন করতে পারবেন।
>> ক্লিক করার সাথে সাথেই ক্রেডিট ব্যালান্সে যোগ হয়।

 একাউন্ট খুলোন   Click Hear



>> যাবতীয় তথ্য দিয়ে সাইন আপ করুন।
>> তারপর লগিন করুন।
>> উপরের বার থেকে EARN MONEY তে ক্লিক করুন। তাহলে এড শো করবে।



Earn Money ক্লিক করার পর View Advertisement তে ক্লিক করলে  Add  দেখতে পাবেন.
তারপর Add এর  নামের উপর কিল্ক করবেন একটা নিউ Tab  খুলবে।তারপর একটু Wait করেন

>> টাইম কাউন্ট করা হয়ে গেলে নিচের ছবির মত ক্লিক করে কাজ শেষ করুন।



>> এভাবে সব এড ক্লিক করে ক্রেডিট আর্ণ করুন।
>> মাত্র ৫$ হয়ে গেলেই টাকা তুলতে পারবেন।
>> এই সাইট থেকে পেজা, পেপাল, পারফেক্ট মানির মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন।

এখানে একাউন্ট খুলতে হলে কারো না কারো রেফারেল আইডি লাগেই। তাই আমি এখানে আমার রেফারেল আইডি ইউজ করেছি। রেফারেল আইডির এর থেকেও  আপনি কমিশন পাবেন। ভাল থাকবেন।


Wednesday, January 13, 2016

ক্লিক করে প্রতিদিন ১ থেকে ১০ ডলার ইনকাম করুন।

অনলাইন ইনকাম এর সেরা একটা  রেজিস্টার করা সাইট হল অ্যাডফাইভার। এ সাইট টি নতুন হলেও খুব ভালো সাইট।
তাই নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারেন।




প্রথমে একটা একাঊন্ট খুলোন ।রেজিস্টেশন করুন
  
একাউনন্টি খোলা হয়ে গেলে  page  টা উপরের মত আসবে।।

এই সাইটে কিভাবে কাজ করতে হয়।এখন You already clicked 1 today.Click hear  to view ads.এই খানে ক্লিক করলে page টা এরোকুম আসবে

এখন ০.০০১ ক্লিক করবেন তার পর একটা  page open  হবে ।তারপর একটা পেজ লোড হবে তারপর বেক চলে আসবেন।যত গুলো  add  থাকবে সব গুলো ক্লিক করবেন।টাকা উঠানো যায়  payaza থেকে ।ভাল থাকবেন।

নোকিয়া মোবাইলের কিছু গোপন কোড !

আমি জানাবো কিছু কোড যার দ্বারা আপনি জেনে নিতে পারবেন সেটের অনেক তথ্য বা অনেক কাজ। তবে এই কোড সব গুলো সব সেটে কাজ করবে না। বেশীর ভাগই নতুন সেটগুলোতে কাজ করবে। আর হ্যা রিস্টোর ফ্যাক্টরির কাজ তো জানেনই। সো ওটা ব্যবহার করার সময় সাবধান !! সবগুলো কোডই আপনাকে কিছু না কিছু করে দেখাবে। তবে সাবধানে খেয়াল করে নাম্বার গুলো ব্যবহার করুন যাতে ভাল কিছু হতে গিয়ে খারাপ কিছু না হয়ে যায়। তখন তো আবার আমাকে গালি দিবেন।
চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক !!
*#7780# —- রিষ্টোর ফ্যাক্টরি করার অপশন
*#3283# —- ম্যানুফ্যাকচারিং এর তারিখ দেখা
*#746025625# — সিম লক বন্ধ করার অপশন
*#67705646# —- অপারেটর লোগো মুছে ফেলার অপশন
*#73# ——— গেম এবং সময় রিসেট করার অপশন
*#0000# —– আপনার মোবাইলের সফটওয়ার এর ভার্সন এবং জন্ম তারিখ দেখার জন্য
*#06#  —— মোবাইলের আইএমইআই (IMEI) নাম্বার দেখার জন্য
*#7760# —- প্রোডাকশন নাম্বার সিরিয়াল
*#2820#—– ব্লুটুথের ম্যাক অ্যাড্রেস
*#9999# —- মোবাইল সফটওয়্যারে ভার্সন
*#2640# —- মোবাইলের সিকিউরিটি কোড
*#7328748263373738# — এই কোড ব্যবহার করলে সকল সিকুরিটি কোড রিসেট করে
*#43# —— চেক করুন কল ওয়েটিং ওপশন চালু আছে কিনা !
*#7370# — মোবাইলের ফোন মেমোরি ফরম্যাট করার জন্য
*#335738# —- GPRS এবং Email সেটিংস মুছে ফেলুন
#pw+1234567890+1# —- আপনার মোবাইলের লক স্টাটাস দেখার জন্যে
#pw+1234567890+4# —- আপনার মোবাইলের সিম লক স্টাটাস দেখার জন্যে

৫০০MB ৬টাকায় ১জিবি ১২টাকায় যতখুশি ততবার বাংলালিংক ১৯টাকা রির্জাজে

সকল বন্ধ ও নতুন সীমে পাবেন এ অফার


১। যে কোন বাংলালিংক নাম্বার থেকে নাম্বারটি লিখে ম্যাসেজ করুন ৪৩৪৩ নাম্বারে।

ফিরতী এসএমএস এ আসবে এরকম
Apni Tk19 rechage kore sob BL number –e 25p/min & onno shob call 24hrs 60p/min 10sec pulse-e.O re-verification korle 3GB free.Tk29 –e 1GB internet at *121*11*2#

এই এসএমএসটি পেলে আপনি এটি ব্যবহার করতে পারবেন।

এবার আপনি ১৯টাকা রিচার্জ করে *121*11# ডায়াল করে ৩টি অপশন পাবেন
  1. 500MBiTk. 6         এর মেয়াদ ২দিন
  2. 1GBiTk. 29         মেয়াদ ৭দিন
  3. 2GBiTk. 120      মেয়াদ ১০ দিন
কেনার পর বেলেন্স দেখতে পারবেন *১২৪*৫০১# এতে ডায়াল করে।